অনলাইনে মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় (সেরা ৩০+ নতুন উপায়)

আজকে আমাদের আলোচনার মূল বিষয় হলো মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায়।মেয়েদের ঘরে বসে আয় করতে চাইলে অনলাইন হতে পারে সবচেয়ে উপযুক্ত মাধ্যম।তার সাথে জানানো হবে মেয়েদের ঘরে বসে হাতে লিখে আয় করার উপায় সম্পর্কে।

একজন মেয়ে হিসাবে,তাকে বাড়ি থেকে অর্থ উপার্জনের উপায় সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত।আজকের আলোচনার মূল বিষয় হলো মেয়েদের ঘরে বসে আয় করা।

পোস্টসূচিপত্রঃ

মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায়

সাধারণত আপনারা যদি ঘরে বসে থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই পারবেন।কারণ মেয়েদের ঘরে বসে থেকে ইনকাম করা ছাড়া এর বিকল্প আর কিছু হয় না।তাইতো মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় গুলো আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ আজকাল মেয়েরা বাড়িতে বেকার হয়ে বসে থাকে তারা পরিবারের এক বিশাল বোঝা হিসেবে বাড়িতে থাকে।

কারণ মেয়েরা বাইরে যেয়ে কোনভাবে ইনকাম করতে সক্ষম হয় না বা ইনকাম করতে পারে না অনেক মেয়ে।তখন তাদের পরিবারের স্বামী শ্বশুর-শাশুড়ি তখন মনে করে এই মেয়েটি হচ্ছে পরিবারের বোঝা।তাইতো আপনারা অযথা বাড়িতে বসে থেকে সময় নষ্ট না করে এবং পরিবারের বোঝা না হয়ে বাড়িতে বসে থেকেই অল্প কিছু কাজের মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ লুডু গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট ২০২৫

তবে অনেক মেয়েরা আছে বা অনেক বোনেরা আছে যারা কাজ করতে আগ্রহী কিন্তু তারা সঠিক দিকনির্দেশনা কোনভাবে না পাওয়ার কারণে সঠিক কাজ বা সঠিক ইনকাম করতে পারে না।তবে আপনারা যদি আমাদের পুরো আর্টিকেলটি পড়ে দেখে জেনে নিতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনারা বাড়িতে বসে থেকে অনলাইনের মাধ্যমে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং আপনার পরিবারকে সফল করতে পারবেন।

তবে মেয়ে হয়ে আপনি নিজে ইনকাম করবেন সেটি দেখে আপনার পরিবার আপনাকে আর কোন কিছু বলতে পারবে না।তাইতো অবশ্যই মেয়েদের বাড়িতে বসে থেকে ইনকাম করতে হবে তবে ইনকামের সব রকম বিষয় এবং এই আর্টিকেলের মধ্যে খুব ভালোভাবে দিয়ে দেওয়া হয়েছে আপনারা ধৈর্য সহকারে পড়ে দেখে জেনে নেবেন।তাইতো কি কি উপায়ে আপনারা মেয়েরা বাড়িতে বসে থেকে কাজ করবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

ছবি অংকন বা আর্ট বিক্রি করে ইনকাম করা।
ইউটিউবে চ্যানেল থেকে ইনকাম করা।
টেকটিউনসে টিউন করে ইনকাম।
অনলাইনে ইংরেজি শিখিয়ে ইনকাম।
ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম।
গৃহপালিত পশু পাখি পালন করে ইনকাম।
বাগান তৈরি করে ইনকাম।
বিভিন্ন রকম সেলাইয়ের কাজ করে ইনকাম।
বিউটি পার্লার দিয়ে ইনকাম।
নকশী কাঁথার কাজ করে ইনকাম।
পিঠা তৈরি করে ইনকাম।
ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হয়ে ইনকাম।
আর্টিকেল রাইটিং করে ইনকাম।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম।
অনলাইনে সার্ভে করে ইনকাম।
বিভিন্ন রকম ভাষা অনুবাদ করে ইনকাম।
ফেসবুক পেজের বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রি করে ইনকাম।
ডাটা এন্ট্রির কাজ করে ইনকাম।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম।
টিউশনি করিয়ে ইনকাম।
ড্রপ শিপিং করে ইনকাম।
ই- বুক লিখে পাবলিশ করে ইনকাম।
অনলাইন খাবার বিক্রি করে ইনকাম।
বিভিন্ন রান্না প্রশিক্ষণ কোর্স বিক্রি করে ইনকাম।
ব্লগিং করে মেয়েদের ইনকাম।
নিজের তৈরি কিডস বিক্রি করে ইনকাম।

সাধারণত এই কয়টি ব্যবসা মোটামুটি মেয়েদের করা যেতে পারে।কারণ মেয়েদের বাইরে বেরিয়ে পুরুষের মতো ইনকাম করার কোন সক্ষমতা নেই।তাইতো আপনারা মেয়েরা বাড়িতে বসে থেকে এই কয়টি কাজ মোটামুটি করলে মাসে দেখবেন যে একটি ভালো পরিমন ইনকাম করতে পারছেন।

এ কয়টি কাজ মন দিয়ে ভালোভাবে ধৈর্য সহকারে করলে দেখবেন যে ভালো ইনকাম হবে এবং আপনার পরিবার সচ্ছল হয়ে যাবে।তবে এই কয়টি কাজ আবার কিভাবে করবেন এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আমাদের আর্টিকেলের নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

ছবি অংকন বা আর্ট বিক্রি করে ইনকাম করাঃ

সাধারণত মেয়েরা আপনারা বিভিন্ন রকমের ছবি অঙ্কন করে বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।তবে সেগুলো হতে হবে নতুন ইউনিক ছবি যাতে গ্রাহকদের পছন্দ হয় সেই রকমের ছবিগুলো।তবে সেই ছবি বিভিন্ন রকমের হতে পারে ফল লতা পাতা গাছ পশু পাখি যেকোন কিছুর ছবি বা আর্ট গ্যালারি হতে পারে।

বিভিন্ন রকমের নকশা গুলো তৈরি করার মাধ্যমে আপনারা ইনকাম করতে পারবেন।তবে সম্পূর্ণ ফ্রেমের মধ্যে রং দিয়ে পেন্টিং আকারে আপনারা ছবি বা আর্ট গুলো যখন তৈরি করবেন তখন মানুষের পছন্দ হবে তখন সেই গুলো অনেক টাকা দিয়ে আপনাদের থেকে কিনে নিবে।সেইখান থেকে কিন্তু আপনাদের একটি বড় পরিমাণে ইনকাম হবে।

ছবি বিক্রি করে ইনকামের পাশাপাশি আপনি অন্যজনকে ছবি আঁকানো শিখিয়েও ইনকাম করতে পারেন।তবে কি ধরনের ছবি আঁকলে মানুষ পছন্দ করবে তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

বিভিন্ন রকমের নতুন ফুল ফল লতা পাতা গাছ পশু পাখির বিভিন্ন রকমের ছবি হতে পারে।
তবে সব থেকে ভালো রং দিয়ে আর্ট এর মত ছবি আঁকতে হবে।
বিভিন্ন রকমের নকশা আঁকতে পারেন।
বিভিন্ন রকমের নকশা আঁকলে মানুষ বেশি পছন্দ করবে এবং বেশি কিনে নেবে।
তাইতো আপনি যেই ছবিগুলো বা নকশাগুলো আঁকা জানেন সেগুলোর কোর্স তৈরি করে বিক্রি করবেন তাহলেও অনেক মানুষ কিনে নিয়ে আপনার ইনকাম হবে।

ইউটিউবে চ্যানেল থেকে ইনকাম করাঃ

সাধারণত ইউটিউব চ্যানেল থেকে কিন্তু ভালো ইনকাম হয়ে থাকে।সর্বপ্রথম আপনাদের একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকতে হবে সেটিতে এডসেন্স সেটাপ করাইতে হবে।তারপরে সব থেকে নতুন ইউনিট ধরনের ভিডিওগুলো পাবলিশ করার মাধ্যমে আপনারা ভালো ইনকাম করতে পারবেন।আপনারা যখন সম্পন্ন নতুন এবং ইউনিক ভিডিওগুলো ভালোভাবে এডিট করে পাবলিশ করবেন তখন কিন্তু সেইগুলো অনেক মানুষ দেখবে এবং আপনাদের প্রচুর পরিমাণে ভিউয়ার্স হবে।

সেই ভিউয়ার্স থেকে প্রচুর পরিমাণে আপনারা ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।ইউটিউব থেকে ইনকাম করা বাড়িতে বসে থেকে মেয়েদের জন্য একটি ভালো মাধ্যম।তবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে হলে আবার বিভিন্ন রকম ভিডিও করার জন্য বাইরে বের হতে হবে।তাইতো কি রকমের ভিডিও ইউটিউবে দিয়ে ইনকাম করবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

বিভিন্ন রকমের ভিডিও হতে পারে।
বিভিন্ন রকমের শিক্ষামূলক ভিডিও হতে পারে।
বিভিন্ন রকমের কোর্স মূলক ভিডিও হতে পারে।
বিভিন্ন রকমের রান্নার ভিডিও হতে পারে।
বিভিন্ন রকমের স্বাস্থ্য টিপস হতে পারে।
বিভিন্ন রকমের অনলাইন ইনকামের উপায় হতে পারে।
তবে বিভিন্ন রকমের ভিডিও গুলো আপনারা ইউটিউবে পাবলিশ করে ইনকাম করতে পারবেন তবে সব থেকে ইউনিক এবং নতুন ভিডিও পাবলিশ করতে হবে।

টেকটিউনসে টিউন করে ইনকামঃ

টেকটিউনসে টিউন করে ইনকাম করা হচ্ছে সব থেকে বড় টেকনিশিয়ান ওয়েবসাইটে যে বিভিন্ন রকমের পণ্যের জ্ঞান সম্পর্কে জেনে মানুষের জনকে সেই সম্পর্কে জানিয়ে সেই পণ্য যদি কিনতে আগ্রহী হয় তাহলে সেটি থেকে ইনকাম করতে পারবেন।তবে বাড়িতে বসে থেকে বিভিন্ন রকম ভাবে ইনকাম করা যায়।

টেকটিউনসে টিউনে একাউন্ট তৈরি করে নিয়ে তারপর ইচ্ছামত কাজ করে অনেক সময় নিয়ে ভালোভাবে ইনকাম করতে পারবেন।এটাতে তেমন কোন সমস্যা হবে না আপনারা ভালোভাবে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় ভালো একটি।

অনলাইনে ইংরেজি শিখিয়ে ইনকামঃ

সাধারণত আপনি অনলাইনের মাধ্যমে আপনার ছাত্র-ছাত্রীদের ইংরেজি শিখিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।কারণ একসাথে এক ব্যাচে ২০ থেকে ৩০ জনে ছাত্রছাত্রীদের যদি আপনি ইংরেজি শিখিয়ে থাকেন তাহলে তাদের থেকে যদি সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা করে নেন প্রতি জনের।তাহলেও কিন্তু বাড়িতে বসে থেকে অনলাইনের মাধ্যমে ইংরেজি শিখাইয়া কিন্তু ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

তবে পড়াশোনা শিখিয়ে বা বিভিন্ন রকম ইংরেজি শিখিয়ে ইনকাম করাটা কিন্তু খুবই সহজ বিষয়।যেই বিষয়ে মানুষকে শেখাবেন সেই বিষয়ে অবশ্যই আপনাকে পারদর্শী আগে হতে হবে তারপর মানুষদের শেখালে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকামঃ

সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে অনলাইন জগত বেছে নিতে হবে।কারণ ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে বিভিন্ন রকম ব্লগিং বিভিন্ন রকম মার্কেটপ্লেসে কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করা মেয়েদের জন্য ঘরে বসে ভালো ইনকামের মাধ্যম।

তবে বিভিন্ন ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন আবার বিভিন্ন রকম মার্কেটপ্লেস আছে সেগুলো থেকেও কিন্তু অনলাইনের মাধ্যমে পারদর্শিতা কাজ অর্জন করে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।তবে কি কি বিষয়ে পারদর্শী হলে ভালো কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন।
বিভিন্ন রকম মার্কেটপ্লেসে কাজ করে ইনকাম পারবেন।
আপওয়ার্ক এবং ফাইবারে কাজ করেন ইনকাম করতে পারবেন।
তবে আরো বিভিন্ন রকমের মার্কেটপ্লেস গুলো আছে সেগুলো দেখে শুনে জেনে নিয়ে কাজ করবেন তাহলে বাড়িতে বসে থেকে মেয়েরা ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

গৃহপালিত পশু পাখি পালন করে ইনকামঃ

সাধারণত বাড়িতে যারা বসে থেকে সময় নষ্ট করেন তারা যদি কিছু পরিমাণে পশুপাখি হাঁস মুরগি পালন করেন তাহলে অবশ্যই কিছু না কিছু ইনকাম করতে পারবেন।কারণ যাদের বাড়িতে নেট নেই বা ভালো ফোন কম্পিউটার ল্যাপটপ নেই।তারা বাড়িতে বিভিন্ন রকম ও ছোট পশু প্রাণী আছে আবার বিভিন্ন রকমের পশুপাখি আছে সেগুলো লালন পালন করবেন।

যখন সেগুলো থেকে বংশবিস্তার করবে তখন সেগুলো বিক্রি করার মাধ্যমেও ভালো ইনকাম করতে পারবেন।তবে আপনাদের ইনকাম করার এবিলিটি অবশ্যই থাকতে হবে নাহলে কিন্তু কোন ভাবে ইনকাম করতে পারবেন না।তাইতো কি রকমের পশু পাখি পালন করে ইনকাম করতে পারবেন বাড়িতে বসে থেকে তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

গরু
ছাগল
খরগোশ
বাজরিগার পাখি
কবুতর
টিয়া পাখি
ময়না পাখি
কোয়েল পাখি
দেশি মুরগি
বয়লার মুরগি
পাকিস্তানি মুরগি
লেয়ার মুরগি
হাঁস
বেঞ্জিং হাঁস
খাকি ক্যাম্বেল হাঁস

বিভিন্ন রকমের পশু পাখিগুলো আছে সেগুলো আপনারা একটি বাজেটে ধরে কিনে নিয়ে তারপর সেইগুলো যখন বংশবিস্তার করবে তখন সেগুলো বিক্রি করার মাধ্যমে দেখবেন যে মাসে সেগুলো থেকে ভালো ইনকাম হচ্ছে।তাইতো আপনারা বাড়িতে বসে থেকে সময় নষ্ট না করে এই কাজগুলো করে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

বাগান তৈরি করে ইনকামঃ

সাধারণত বাড়িতে বসে থেকেই বাড়ির আঙ্গিনায় অথবা বাড়ির ছাদে বাগান করে ইনকাম করতে পারবেন।বাগানে বিভিন্ন রকমের ফলের গাছ ফুলের গাছ বিভিন্ন রকমের শাকসবজি লাগিয়ে সেগুলো বিক্রি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।সাধারণত যারা মনে করবে যে ইনকাম করবো তারা কিন্তু যেকোনো কাজ করে বা যেকোন মূল্য ইনকাম করতে সক্ষম হবে।

তবে মেয়েরা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে হলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি আপনারা ভালোভাবে পড়ে দেখে জেনে নেবেন তাহলে ইনকাম করার অনেকগুলো পথ অবলম্বন করতে পারবেন।তবে বাগানে কি কি কাজ বা শাকসবজি লাগাবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

বিভিন্ন রকমের ফলমূলের গাছ।
বিভিন্ন রকমের চারা তৈরি করতে পারেন।
বিভিন্ন রকমের ফুলের গাছ।
বিভিন্ন রকমের শাকসবজি।

বিভিন্ন রকম সেলাইয়ের কাজ করে ইনকামঃ

সাধারণত মেয়েরা বেশি সেলাই করাতে পারদর্শী হয়ে থাকে।তাইতো মেয়েরা বিভিন্ন রকমের সেলাই করে আপনারা ইনকাম করতে পারেন।তাইতো সেলাই করে ইনকাম করতে হলে আপনাদের বিভিন্ন রকমের সেলাইয়ের কাজগুলো শিখতে হবে তাহলে তখন দেখবেন যে বাড়িতে বসে থেকে ভালো ইনকাম হচ্ছে।

তবে আপনারা যদি আবার অতিরিক্ত কিছু বুটিকস সেলাই করা বা বুটিক্স এর কাজগুলো করতে পারেন তাহলে তখন দেখবেন যে ভালো ইনকাম বেড়ে যাবে।তাইতো মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সম্পর্কে সব কিন্তু খুব ভালোভাবে জানিয়ে দিয়েছি।তাইতো কি সেলাই করে বা বুটিক্স তৈরি করে ইনকাম করবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

বিভিন্ন রকম মেয়েদের জামা কাপড় তৈরি করা।
বিভিন্ন রকম ছেলেদের প্যান্ট শার্ট তৈরি করা।
ছোট বাচ্চাদের বিভিন্ন রকম কাপড় তৈরি করা।
বিভিন্ন রকমের বুটিক্স গুলো তৈরি করা।
বিভিন্ন রকমের কাঁথা সেলাই করা।
তাছাড়া আপনারা যদি বিভিন্ন রকমের সেলাইয়ের কার্যক্রম গুলো করেন তাহলেও কিন্তু ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

বিউটি পার্লার দিয়ে ইনকামঃ

সাধারণত এখনকার দিনে কিন্তু প্রচুর পরিমাণে বিউটি পার্লারের চর্চা হয়ে থাকে।কারণ যদি দেখা যায় কারো বিয়ে লেগেছে তাহলে তখন দেখবেন যে বিউটি পার্লারের সেজেগুজে আসছে।তাই এখনকার দিনে আপনারা মেয়েরা যদি একটা বিউটি পার্লার তৈরি করতে পারেন তাহলে তখন দেখবেন যে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করতে পারছেন।

তাইতো আপনারা অবশ্যই বিউটি পার্লারে একটি দিবেন দিয়ে বাড়িতে বসে থেকেই অথবা বিউটি পার্লারে বসে থেকেই আপনার কাছে অনেক ক্লাইন্ট যাবে সেগুলোকে সাজিয়ে গুছিয়ে দিয়েও ভালো ইনকাম করতে পারবেন।তবে বিউটি পার্লারে কি রকমের কাজ হয় তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

বিভিন্ন রকমের বিয়ের বর কনেদের সাজানো হয়।
অথবা বিভিন্ন রকমের শরীর মাসাজ করা হয়।
আবার অনেক মেয়েরা আছে যারা এমনিতেই প্রতিদিন বিউটি পার্লারে যে সেজেগুজে আসে।
বিউটি পার্লার হচ্ছে সম্পূর্ণ মেয়েদের জন্য তাই প্রতিদিনই আপনারা ক্লাইন্ট পাবেন।

নকশী কাঁথার কাজ করে ইনকামঃ

সাধারণত নকশি কাঁথা সেলাই করে ইনকাম করা কিন্তু খুবই সহজ বিষয়।কারণ একটি ৫ ফিটের নকশী কাঁথা সেলাই করে দিতে পারলে ১,০০০ টাকা পাবেন।তবে নকশী কাঁথা সেলাই আবার মেয়েরা যারা পারদর্শী তারা এই নকশী কাঁথা সেলাই করে ইনকাম করতে পারবেন বাড়িতে বসে থেকেই।

কারণ এই কাজটি হচ্ছে বাড়িতে বসে থেকেই সম্পূর্ণ করা যারা কাঁথা সেলাই করতে পারদর্শিতারা এই কাজটি খুব ভালোভাবে করতে পারবেন।তবে নকশী কাঁথা সেলাই করার পাশাপাশি আরো কি কাজ করবেন তা নিচে জানানো হলো:

নকশী কাঁথা সেলাই করে ইনকাম।
বালিশের কাঁথা সেলাই করে ইনকাম।
বিভিন্ন রকমের নকশা ডিজাইন সেলাই করে ইনকাম।
বিভিন্ন রকমের নকশা ডিজাইন মানুষজনকে শিখিয়ে ইনকাম।

পিঠা তৈরি করে ইনকামঃ

সাধারণত যারা পিঠা তৈরিতে এক্সপাট তারা কিন্তু বাড়িতে বসে থেকে বিভিন্ন রকমের পিঠা তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন।সাধারণত মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সব থেকে ভালো এটি।কারণ আপনারা যদি বাড়িতে বসে থেকেই বিভিন্ন রকমের পিঠা তৈরি করে অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন।

আরো পড়ুনঃ ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করার অ্যাপস ২০২৫

তাহলে দেখবেন যে অনেক দূর দূর থেকে আপনার পিঠা খাওয়ার জন্য মানুষ আসবে অথবা আপনার পিঠার অর্ডার আসতে পারে।সেগুলো তখন বিক্রি করে আপনি ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।তবে কি রকমের পিঠাগুলো তৈরি করতে পারেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

ভাপা পিঠা
পুলি পিঠ
নকশা পিঠা
বিভিন্ন রকমের ডিম পিঠ
ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের পিঠাগুলো আপনারা যখন তৈরি করবেন তখন এমনিতেই আপনার প্রচুর পরিমাণে কাস্টমার পেয়ে সেগুলো থেকে ভালো ইনকাম হবে।

ভিডিও এডিটিং করে ইনকামঃ

সাধারণত আপনারা যদি ভিডিও তৈরি করে অথবা ভিডিও এডিটিং ভালো করেন তাহলেও কিন্তু ভালো ইনকাম করতে পারবেন।সাধারণত অনেক মানুষ আছে যারা অনলাইন থেকে ভিডিও এডিটিং করে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করে থাকে।তবে সর্বপ্রথম আপনাকে ভিডিও এডিটিং করতে হলে সর্বপ্রথম ভিডিও লাগবে ভালো একেবারে নিজের তৈরি করা।

তারপরে সেই ভিডিও গুলো আপনারা ভালোভাবে এডিটিং করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।তাছাড়া যদি অন্য কারো ভিডিও গুলো এডিটিং করে দিতে পারেন তাহলেও আপনারা ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন।তবে কিসের ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম করতে পারবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

বিভিন্ন ধরনের অনলাইন কোর্সের ভিডিও
বিভিন্ন ধরনের শিক্ষামূলক ভিডিও
বিভিন্ন ধরনের ব্যক্তিগত ভিডিও
যেই ভিডিওগুলো দিলে মানুষ আনন্দ পাবে সেই ভিডিও এডিটিং করার মাধ্যমে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হয়ে ইনকামঃ

সাধারণত একটি প্রতিষ্ঠানের বা একটি কোম্পানির বিভিন্ন রকমের সোশ্যাল মিডিয়া গুলো থাকে।তখন সেই সোশ্যাল মিডিয়া গুলো নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কোম্পানির বিভিন্ন রকম ক্লায়েন্ট দ্বারা সক্ষম হয় না।তখন তারা প্রফেশনাল বা একজন নির্ভরযোগ্য সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার খুঁজে বেড়াই।তখন আপনারা যদি সোশ্যাল মিডিয়ার উপরে পারদর্শী হয়ে থাকেন।

তখন কিন্তু সেই জায়গাতে যেয়ে দ্রুত কাজ পেয়ে আপনারা ভালো ইনকাম করতে পারবেন।তবে কি কি সোশ্যাল মিডিয়াতে কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

ইউটিউব চ্যানেল চালাতে পারেন।
ফেসবুক পেজ চালাতে হতে পারে।
ওয়েবসাইট চালাতে হতে পারে।
instagram আইডি চালাতে হতে পারে।
বিভিন্ন রকমের সোশ্যাল মিডিয়া গুলো আপনাদের মাধ্যমে চালিয়ে নিতে পারে সেখান থেকেও আপনারা ইনকাম করতে পারবেন।

আর্টিকেল রাইটিং করে ইনকামঃ

সাধারণত আপনারা যদি একটি আর্টিকেল রাইটার হিসেবে পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে আর্টিকেল রাইটিং করে প্রতি মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।সাধারণত আপনাদের যদি একটি ব্লগ ওয়েবসাইট থাকে আর আর্টিকেল লেখাতে আপনারা পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে সেখানে আর্টিকেল পাবলিশ করে প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।

তার সাথে সাথে আপনাদের যদি কোন ওয়েবসাইট-ই না থাকে আপনারা যদি আর্টিকেল লেখাতে পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে অন্যের ওয়েবসাইটেও কিন্তু কাজ করে প্রতি মাসে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত সর্বনিম্ন ইনকাম করতে পারবেন।মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় সবথেকে ভালো উপায় এটি।তবে কোথায় কোথায় আর্টিকেল রাইটিং করলে ইনকাম হবে তা জানানো হলো:

ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করে আর্টিকেল রাইটিং করলে ভালো ইনকাম হবে।
মার্কেট প্লেসে বায়ারদের আর্টিকেল লিখে দিলে ইনকাম করতে পারবেন।
তাছাড়া আপনারা যদি আর্টিকেল লেখাতে পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলেও এমনিতেই আপনাদের যে কাউকে আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন।
অন্যের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকামঃ

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মাত্র অনলাইনে পণ্য বিক্রি করে সেটাকে ডেলিভারি দেওয়া।কোন এক কোম্পানি থেকে পণ্যটি কিনে অনলাইনের মাধ্যমে অন্য মানুষকে পণ্যটি বিক্রয় করে তারপর সেটাকে ডেলিভারি দিতে পারেন সম্পন্ন ভাবে তাহলে এটিকে বলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে সব থেকে ভালো ইনকামের উপায় মহিলাদের জন্য।

তাই আপনারা বিভিন্ন কোম্পানি থেকে বিভিন্ন রকমের পণ্যগুলো কম দামে কিনে সেগুলো অনলাইনে বিক্রি করে ডেলিভারি দিয়ে ইনকাম করতে পারেন।

অনলাইনে সার্ভে করে ইনকামঃ

সাধারণত অনলাইনে সার্ভে হচ্ছে বিভিন্ন রকমের এড বসিয়ে কাজ করানো।আবার বিভিন্ন রকমের অ্যাপস বা ওয়েবসাইটে ইনকাম হয় এগুলো কে বলে সার্ভে ইনকাম করা।তবে মেয়েদের বাড়িতে বসে থেকে ফ্রি অ্যাপস গুলোতে বিভিন্ন রকমের কাজ করে ইনকাম করা এটি একটি ভালো উপায়।

তাহলে তখন দেখবেন যে অল্প করে ইনকাম হতে হতে এক পর্যায়ে কাজ করতেই থাকবেন তখন দেখবেন যে প্রচুর পরিমাণ ইনকাম হবে।

বিভিন্ন রকম ভাষা অনুবাদ করে ইনকামঃ

সাধারণত মেয়েদের জন্য বিভিন্ন রকমের ভাষা শেখা খুবই প্রয়োজন।কারণ বিভিন্ন রকমের ভাষা গুলো আপনারা অনুবাদ করার মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন।তবে আপনাদের কোন ভাষা শেখার দরকার নেই শুধুমাত্র আপনারা ইংরেজি ভাষা ভালোভাবে শিখে নিবেন।ইংরেজি ভাষা দিয়ে আপনারা অন্যদের শিখিয়ে ইনকাম করতে পারবেন আবার বিভিন্ন কোম্পানিতে দোভাষীর কাজ করেও ইনকাম করতে পারবেন।

ফেসবুক পেজে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রি করে ইনকামঃ

সাধারণত যাদের ফেসবুক পেজ আছে তারা অবশ্যই অফলাইনে আগে একটি ব্যবসা দাঁড় করাবেন।তারপরে সেই ব্যবসাটি আপনারা ফেসবুক পেজে বুস্টিং করে দেবেন যাতে পুরো বাংলাদেশ সেটি দেখতে পায়।তাহলে তখন দেখবেন যে পরবর্তীতে আপনাদের কাছে প্রচুর পরিমাণে কাস্টমার আসা শুরু করেছে।

আরো পড়ুনঃ অংক করে টাকা ইনকাম করার উপায় ১০টি

দিয়ে আপনাদের পণ্যগুলো ফেসবুক পেজের মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হচ্ছে দিয়ে আপনারা প্রচুর ইনকাম করতে সক্ষম হচ্ছেন।মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় এটি একটি ভালো।তবে কি কি পণ্য বিক্রি করতে পারেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

মধু
বিভিন্ন রকমের ফল
বিভিন্ন রকমের ফুল
বিভিন্ন রকমের পার্টস
বিভিন্ন রকমের যন্ত্রপাতি
বিভিন্ন রকমের খাবার
বিভিন্ন রকমের বই
বিভিন্ন রকমের জিনিস ফেসবুক পেজ থেকে বিক্রি করলে ইনকাম ভালো হবে।

ডাটা এন্ট্রির কাজ করে ইনকামঃ

সাধারণত বিভিন্ন রকমের ডাটা এন্ট্রি করতে হয়।বিভিন্ন রকমের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানিগুলোতে যখন অনলাইনে ডাটা এন্টি করতে হবে তখন কিন্তু কোম্পানির এমপ্লয়ীরা কোনভাবেই পারবে না।তখন কিন্তু একজন পারদর্শী ডাটা এন্ট্রি করার কাজ যেই মানুষ পারবে তাকে কিন্তু খুঁজে নেবে।তাই তখন আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রি করেও ভালো ইনকাম করতে পারবেন।তাই অবশ্যই মেয়েরা আপনারা ডাটা এন্ট্রি করার কাজটা ভালোভাবে শিখে নেবেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকামঃ

সাধারণত গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম করা আইডি কিন্তু খুবই ন্যাচারাল বিষয়।গ্রাফিক ডিজাইন করে ইনকাম করা ন্যাচারাল বিষয় হলেও এই গ্রাফিক্স ডিজাইন আপনারা যদি পারদর্শী না হন তাহলে কিন্তু কোন ভাবেই মার্কেট প্লেসে কাজ পাবেন না।তাইতো অবশ্যই আপনাদের মার্কেটপ্লেসের কাজ পেতে হলে প্রচুর পরিমাণে পারদর্শী হতে হবে।

তবে আপনারা যদি মার্কেট প্লেসে প্রচুর পরিমাণে ঘুরে বেড়ান তাহলে ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন।তবে কিভাবে কোথায় গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম করবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

বিভিন্ন রকম মার্কেট প্লেসে
আপওয়ার্ক মার্কেট প্লেসে
ফাইবার মার্কেটপ্লেসে

টিউশনি করিয়ে ইনকামঃ

সাধারণত আপনারা যদি কোন এক বিষয়ে পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই টিউশনি করিয়ে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।কারণ অনেক মেয়েরাই বেকার হয়ে ঘুরে বেড়ায় বা বাড়িতে বসে থাকে।তবে আপনারা বাড়িতে বসে না থেকে আপনারা এই বিষয়ে ইংরেজি বা গণিত অথবা বাংলা যে কোন বিষয়ে পারদর্শী হলে বিভিন্ন রকম ছেলে মেয়েদের নিয়ে একটি কোচিং সেন্টার তৈরি করে।

প্রাইভেটে পড়াতে পারেন তাহলে তখন দেখবেন যে ভালো ইনকাম হচ্ছে সেখান থেকে।তাই টিউশনি করিয়ে ইনকাম করানো কিন্তু মহিলাদের জন্য একটি ভালো বিষয়।

ড্রপ শিপিং করে ইনকামঃ

সাধারণত ড্রপ শিপিং হচ্ছে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইটে সেই পণ্যটি কিছু পরিমাণ লাভে আপনি ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করবেন।কারণে ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে একটি পণ্য আপনি ৩০০ টাকা দিয়ে কিনে তারপরে আপনি ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করবেন ৪০০ টাকা।তাহলে দেখবেন যে তখন আপনার ১০০ টাকা লাভ হয়ে যাবে।

এইভাবে আপনি ১০০টি পণ্য বিক্রি করতে পারলে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।তবে এই ই-কমার্স ওয়েবসাইটে যেকোনো পণ্য হতে পারে সেগুলো থেকে ভালো ইনকাম হয়ে যাবে।তাইতো ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে কি কি পণ্য আপনারা ড্রপ শিপিং এর মাধ্যমে ইনকাম করবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

বিভিন্ন রকমের শার্ট প্যান্ট টি-শার্ট।
বিভিন্ন রকমের মোটরসাইকেল এর পার্টস।
বিভিন্ন রকমের সাইকেল এবং সাইকেলের পার্টস।
বিভিন্ন রকমের ফ্যান এবং ফ্যানের পার্টস।
বিভিন্ন রকমের যন্ত্রপাতি।
বিভিন্ন রকমের ইলেকট্রনিক পণ্য।
ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের পণ্য আপনারা বিক্রি করে ড্রপ শিপিং এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

ই- বুক লিখে পাবলিশ করে ইনকামঃ

সাধারণত যারা লিখতে পছন্দ করে তারা অবশ্যই বিভিন্ন রকমের কবিতা গল্প ছন্দ এইগুলো লিখে পাবলিশ করে ইনকাম করতে পারবেন।কারণ যারা বেশি লেখালেখি পছন্দ করে তাদের দ্বারা কিন্তু অনেক সুন্দর সুন্দর লেখা ইউনিক লেখা হয়ে থাকে।কোনভাবেই অন্যের কপি করা লেখা অ্যামাজন প্লাট ফার্মে পাবলিশ করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন না।

সম্পূর্ণ আপনার নিজস্ব তৈরি করা গল্প বা কবিতা যদি আপনি পাবলিশ করতে পারেন তাহলে তখন দেখবেন যে সেই প্ল্যাটফর্ম থেকে যদি কেউ কিনে বা কেউ পড়ে তাহলে তখন দেখবেন যে ভালো পরিমাণে ইনকাম হচ্ছে।তাইতো অবশ্যই আপনারা বিভিন্ন রকমের ই-বুক লিখে ইনকাম করতে পারবেন।তবে শুধু ই-বুক লিখলে হবে না ই-বুক কোথায় পাবলিশ করবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

Amazon Kindle Direct publishing (KDP)

অনলাইনে খাবার বিক্রি করে ইনকামঃ

সাধারণত আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম খাবার বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন।কারণ বিভিন্ন রকম খাবার আপনারা বাড়িতে বানাবেন সেইগুলো একটি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আপনারা বিজ্ঞাপন জানিয়ে দেবেন সবাইকে।তখন দেখবেন যে আপনাদের সেই ফেসবুক পেজ থেকে সব থেকে ভালো খাবার পেতে আপনাকে প্রথমে অর্ডার দেবে।

তখন আপনি এই খাবারগুলো বিক্রি করার মাধ্যমে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।তবে বাড়িতে কি কি খাবার বানিয়ে ইনকাম করা যায় তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

বিভিন্ন ধরনের কেক
বার্গার
পিজা
নুডুলস
বিভিন্ন আইটেমের সস
সেটা বিভিন্ন রকমের খাবার হতে পারে।

বিভিন্ন রান্না প্রশিক্ষণ কোর্স বিক্রি করে ইনকামঃ

সাধারণত বিভিন্ন রকমের রান্নাবান্না মানুষদের শিখিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।কারণ আপনারা যেসব রান্না গুলো করতে পারেন সেগুলো আরেকজন করতে পারে না।সেগুলোর কোর্স তৈরি করে আপনারা তখন বিজ্ঞাপনে জানিয়ে দিলে তখন অনেক মানুষ আছে যারা করছে কিনে নিয়ে রান্না শিখবে তখন আপনার কিছুটা ইনকাম হয়ে যাবে।তবে অনলাইন জগতে আপনারা যেখান থেকে ইনকাম করুন না কেন সেটি যে ধীরে ধীরে ইনকাম হওয়া শুরু হবে তাই আপনাদের ধৈর্য সহকারে কাজ করে যেতে হবে তাহলে ইনকাম করতে পারবেন।তাইতো কি ধরনের রান্না করে ইনকাম হয় তা জানিয়ে দেওয়া হলো:

বিভিন্ন রকমের মাংসের রেসিপি তৈরি করা।
বিভিন্ন ধরনের মাছের রেসিপি তৈরি করা।
বিভিন্ন ধরনের আচার তৈরি করা।
বিভিন্ন ধরনের সসের আইটেম তৈরি করা।
বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করা।
বিভিন্ন রকমের ডাই ফুট সেগুলো তৈরি করা।
তবে আপনারা বিভিন্ন রকমের ভিডিও তৈরি করে কোর্স গুলো বিক্রি করলে ভালো ইনকাম হবে।

ব্লগিং করে মেয়েদের ইনকামঃ

আপনারা মেয়েরা বাড়িতে বসে থেকে ব্লগিং করার মাধ্যমে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।কারণ ব্লগিং করা হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে তাতে ব্লক পোষ্ট পাবলিশ করা।কারণ আপনারা যদি ব্লক পোষ্ট পাবলিশ করেন ওয়েবসাইটে তাহলে কিন্তু যত ভিজিটর পাবেন তত কিন্তু আপনাদের ইনকাম হবে।

আরো পড়ুনঃ বিশ্বস্ত ডিপোজিট ছাড়া ইনকাম সাইট ৪০টি এবং Apps

তাইতো আপনাদের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে তাতে আবার বিভিন্ন রকমের পোস্টগুলো পাবলিশ করবেন তাহলে দেখবেন যে ভালো ইনকাম করতে পারছেন।তবে আপনারা ওয়েবসাইট তৈরি করে ওয়েবসাইটে যেসব ধরনের ব্লগিং পোস্ট পাবলিক করবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

অনলাইন ইনকাম
ইসলামিক পোস্ট
স্বাস্থ্য বিষয়ক পোস্ট
ক্যালেন্ডার বিষয়ে পোস্ট
টেক রিলেটেড পোস্ট
ব্যাংক রিলেটেড পোস্ট
ইংলিশ পোস্ট
ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের পোস্ট করে ইনকাম করতে পারবেন।

তবে একটি ব্লক ওয়েবসাইটে আবার বিভিন্ন রকমের পোস্ট পাবলিশ করা যাবে না।কারণ যেই পোস্টগুলো করলে মানুষ দ্বিধা দ্বন্দ্বের মধ্যে ভুগবে সেই পোস্টগুলো কোনভাবেই করা যাবে না।এক কথায় মানুষের মনে কোন রকমের বিভ্রান্তিকর অবস্থা সৃষ্টি করা যাবে না।তাইতো ব্লক ওয়েবসাইটে যেসব পোস্ট করা যাবে না তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

সেক্সুয়াল কোন পোস্ট করা যাবে না।
মানুষের বিভ্রান্তিকর অবস্থার মধ্যে পড়বে এমন কোন পোস্ট করা যাবে না।
গালিগালাজমূলক পোস্ট করা যাবে না।
পোস্টটি পড়ে কোন মানুষকে খারাপ লাগবে এমন পোস্ট করা যাবে না।কোন ওয়েবসাইট থেকে কপি করে পোস্ট করা যাবে না।
এ আই দিয়ে পোস্ট লিখিয়ে নিয়ে পাবলিশ করা যাবে না।
এক কথায় ব্লক ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে হলে ব্লগারের কিছু নিয়ম নীতি আছে সেগুলো দেখে তারপরে পোস্ট লেখা শুরু করবেন তাহলে ভালো ইনকাম হবে।

নিজের তৈরি কিডস বিক্রি করে ইনকামঃ

সাধারণত বাড়িতে বসে থেকেই আপনারা বিভিন্ন কাগজপত্র অথবা বিভিন্ন রকমের মাটি কিনতে পাওয়া যায় সেগুলো দিয়ে কিডস তৈরি করে বিক্রি করলে ভালো ইনকাম হবে।কারুকার্য দেখে অনেক মানুষ আছে যারা মুগ্ধ হয়ে এই কিডস গুলো কিনে নিয়ে তারা তখন ভালোভাবে বাড়িতে সাজিয়ে রাখে।

এ কারণে নিজের তৈরি বাড়িতে বসে থেকে বিভিন্ন রকমের সামগ্রী তৈরি করে বিক্রি করে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।তবে মহিলারা বিভিন্ন রকমের সামগ্রী তৈরি করতে পারে তাই আপনারা এই সামগ্রীগুলো তৈরি করে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

মেয়েদের ঘরে বসে হাতে লিখে আয় করার উপায়

আমি আপনাদের মাঝে এমন কিছু তথ্য উপস্থাপন করতে যাচ্ছি যেই তথ্যগুলো সম্পন্নভাবে এবং মনোযোগ সহকারে পড়ার পর মেয়েদের ঘরে বসে হাতে লিখে আয় করার উপায় সেই গুলো জানতে পারবেন।বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে অনেক মেয়েরাই আছেন যারা ঘরে বসে প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করছেন।কিন্তু আপনি পারছেন না।

আজকে আপনাকে ঘরে বসে অর্থ উপার্জনের এবং হাতে লিখে আয় করার উপায় সম্পর্কে সঠিক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।ঘরে বসে আপনি তিনটি উপায়ে হাতে লিখে আয় করতে পারেন।যেমন,

ব্লগিং
কন্টেন্ট রাইটিং
এবং স্ক্রিপ্ট রাইটিং

আমি নিচে এই কাজগুলির সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করছি। যাতে করে আপনি এই কাজগুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারেন। চলুন দেখে নেয়া যাক,,

ব্লগিং-

বর্তমান সময়ে ঘরে বসে লেখালেখি করে আয়ের সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ব্লগিং করা।সে ক্ষেত্রে আপনার যদি ভালো পরিমাণে লেখালেখির দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে আপনি আপনার দক্ষতা কাজে লাগিয়ে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।আর ব্লগিং হচ্ছে আপনার জন্য উপযুক্ত একটি প্লাটফর্ম।সে ক্ষেত্রে আপনার প্রধান কাজ হবে ব্লগ অথবা কনটেন্ট লেখা।

আপনাকে আপনার পছন্দমত ব্লগ পোস্ট অথবা কনটেন্ট তৈরি করতে হবে।এর পরবর্তীতে সেই ব্লগ অথবা কনটেন্টকে গুগলে পাবলিস্ট করতে হবে।ব্লগিং করার জন্য অবশ্যই আপনার একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট থাকা দরকার।অর্থাৎ আপনার একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকতে হবে যেখানে আপনি আপনার ব্লগ নিয়মিত পাবলিস্ট করবেন।

যদি আপনাকে সহজ ভাষায় বলতে যাই যে,আপনি এখন আমার ওয়েবসাইটে এসে বিভিন্ন বিষয়ে জানতে অথবা তথ্য নিচ্ছেন।ঠিক আপনিও যদি আপনার ওয়েবসাইটে নিয়মিত ব্লগ পোস্ট অথবা কনটেন্ট আপলোড করেন তাহলে মানুষ আপনার ওয়েবসাইটে ঢুকে সেই কনটেন্ট গুলো পড়বে।আর এক সময় আপনার ওয়েবসাইটে যথেষ্ট পরিমাণে ট্রাফিক অথবা ভিজিটর আসলে।

আপনি গুগল থেকে এডসেন্স এর মাধ্যমে খুব সহজে ঘরে বসে লেখালেখি করে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এবং আপনার নিজস্ব ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।তাই আমি এটাই বলব যে,অযথা ঘরে বসে নিজের সময় নষ্ট না করে ব্লগিং করে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলুন।চলুন দ্বিতীয় উপায়টি দেখা যাক।

কনটেন্ট রাইটিং-

বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে ব্লগিংয়ের পাশাপাশি লেখালেখি করে উপার্জন করার একটি জনপ্রিয় উপায় হচ্ছে কন্টেন্ট রাইটিং।সে ক্ষেত্রে আপনি যদি কোন বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে সেই বিষয়ে কন্টেন্ট লিখে খুব সহজে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।সে ক্ষেত্রে আপনাকে কি করতে হবে একটি ভালো কনটেন্ট তৈরি করতে হবে এবং এই কনটেন্ট গুলো তৈরি করার পর অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

সেই মার্কেটপ্লেসগুলোতে খুব ভালো দামে কন্টেন্ট গুলো বিক্রি করতে পারবেন।কারণ বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে একটি কন্টেন্ট রাইটারকে প্রচুর পরিমাণে অর্থ দিয়ে কাজ করতে নেওয়া হয়। তবে আপনাকে কনটেন্ট রাইটিং করতে গেলে একজন ভালো কনটেন্ট রাইটার হতে হবে।অর্থাৎ আপনি যদি একবার আপনার কনটেন্ট দিয়ে মানুষের মন জয় করতে পারেন।

তাহলে আপনার সফলতা আর কেউ আটকাতে পারবেনা।এখন আপনি মনে করেন যে,এখন তো শুধু ইংলিশ কন্টেন্ট ব্যবহার হয়।তাহলে আমি বলবে এটি আপনার ভুল ধারণা।কারণ একটা সময় ছিল মানুষ শুধু ইংলিশ কনটেন্ট ব্যবহার করত।আপনি চাইলে বাংলা অথবা ইংরেজি দুইটি ভাষায় কনটেন্ট লিখতে পারেন।

আর বর্তমানে কনটেন্ট এর চাহিদা প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে।আর এটি বৃদ্ধি পাওয়ার মূল কারণ হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ব্লগিং ওয়েবসাইট। তাই আপনি যদি ঘরে বসে লেখালেখি করে উপার্জন করতে চান তাহলে কন্টেন্ট রাইটিং দিয়ে আপনার ক্যারিয়ার শুরু করুন।আর আপনি শুরুতে যে বিষয়ে দক্ষ সেই বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট লেখা শুরু করতে পারেন।চলুন তৃতীয় উপায়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

স্ক্রিপ্ট রাইটিং-

বর্তমানে ঘরে বসে লেখালেখি করে আয় করার সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে স্ক্রিপ্ট রাইটিং।এক কথায় আপনি যদি একজন দক্ষ স্ক্রিপ্ট রাইটার হতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনি শুধুমাত্র স্ক্রিপ্ট রাইটিং করে অনলাইনের বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে খুব ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।কারণ,গত কয়েক বছরে একজন ক্রিপ্ট রাইটারের চাহিদা প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বর্তমানে আমরা কিন্তু জানি যে,প্রত্যেকটা মানুষ এই ভিডিও কনটেন্টের ওপর অগ্রসর হয়ে পড়ছে।আর ঠিক এরকম ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে প্রয়োজন হয় একটি ভালো মানের স্ক্রিপ্ট।সে ক্ষেত্রে আপনি যদি ক্লায়েন্টদের পছন্দমত স্ক্রিপ্ট তৈরি করে দিতে পারেন।তাহলে আপনার সফলতা আর কেউ ঠেকাতে পারবে না।

আমরা কিন্তু অনেকেই ইউটিউব ফেসবুক অথবা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বিনোদনমূলক,বিভিন্ন ধরনের কার্টুন অথবা বিভিন্ন ধরনের শিক্ষনীয় ভিডিও এবং শর্ট ফিল্ম দেখতে পায়।আর মূলত এই ভিডিও কনটেন্ট গুলা তৈরি করতে প্রয়োজন হয় স্ক্রিপ্ট।স্ক্রিপ্ট রাইটিং করে মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায়।

তাহলে আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন আপনি যদি একজন ভালো স্ক্রিপ্ট রাইটার হতে পারেন তাহলে আপনি কত পরিমানে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।তাই আমি বলব অযথা সময় নষ্ট না করে শুরু করে দিন স্ক্রিপ্ট রাইটিং।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ

আমি উপরে তিনটি উপায় উল্লেখ করেছি। যেগুলো আপনি ঘরে বসে অনায়াসে করতে পারবেন।তবে এইগুলা করার আগে আপনাকে একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।বিষয়টি হচ্ছে, অনলাইনে উপার্জন করতে গেলে আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং প্রচুর পরিমাণে পরিশ্রম করতে হবে।

আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে,আপনি তিনটি বিষয়ের মধ্যে যে বিষয়ে লেখালেখি করতে চান সেটি বেছে নিতে হবে এবং এটি বেছে নেওয়ার পর google অথবা ইউটিউব থেকে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।যেমন,

তুমি কিভাবে কাজ পাবেন
কিভাবে শুরু করবেন
কোথায় গেলে কাজ পাবেন
মানুষ কি ধরনের কনটেন্ট পছন্দ করে
কি করলে বেশি ক্লায়েন্ট পাবেন

দক্ষ কিভাবে হবেন ইত্যাদি সহ বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আগে জেনে নিতে হবে আর এই বিষয়গুলো আপনি খুব সহজে গুগল অথবা ইউটিউব থেকে দেখে নিতে পারবেন।তাই আমি পরিশেষে একটা কথাই বলবো যে,হয়তো প্রথমে কাজ পেতে আপনার একটু দেরি হবে।তবে ধৈর্য হারাবেন না এবং হতাশ হবেন না।

যখন আপনি কাজ পাওয়া শুরু করবেন তখন আর আপনাকে পিছনের ঘুরে তাকাতে হবে না।তাহলে আশা করি আপনি সম্পূর্ণ বিষয় বুঝে গেছেন।

মেয়েদের জন্য বাড়ির ব্যবসা

আজকাল ফেসবুক লাইভে নারীদের বিভিন্ন পোশাক বিক্রি করতে দেখা যায়।এটি সবচেয়ে বড় অনলাইন আয়ের প্ল্যাটফর্মগুলির মধ্যে একটি।তাইতো মেয়েদের জন্য বাড়ির ব্যবসা সম্পর্কে জানানো হবে।এ ব্যবসার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।এই ব্যবসার জন্য কোনো দোকান বা কোনো শোরুম বা ভাড়ার জন্য জায়গার প্রয়োজন হয় না।

এই ব্যবসায় সর্বোচ্চ মুনাফা সম্ভব।আপনি এই ব্যবসায় সফল হতে পারেন যদি আপনি কিছু উপায় অবলম্বন করেন যেমন,,

মেয়েদের ঘরে বসে ফেসবুক পেজ থেকে আয়ঃ

আপনার কাছে অস্বাভাবিক পোশাকের সংগ্রহ থাকা উচিত যা লোকেরা পছন্দ করে।লাইভ চ্যাটের মাধ্যমে গ্রাহকদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন।ডেলিভারি সিস্টেম দ্রুত হতে হবে এবং প্রতিক্রিয়া ভাল হতে হবে।উপরের সব কাজগুলো সঠিকভাবে করা গেলে অবশ্যই এখানে ভালো লাভ করা সম্ভব।ফেসবুক পেজ থেকে মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায়।

নারীরা ঘরে বসেই বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা করতে পারেন আজকে আমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসার কথা বলব।

প্রথম দেশীয় ব্যবসা হবে ক্যাটারিং।
একজন ফ্রিল্যান্সার হিসাবে অর্থ উপার্জন করুন
বিভিন্ন ব্লগিং সাইট আছে যেখানে ব্লগ লিখে টাকা আয় করা যায়।
বিভিন্ন ফ্যাশনেবল পোশাক উৎপাদন ও বিক্রয়
অনলাইন টিউটরিং (যেমন 10 মিনিট স্কুল)
সামাজিক মিডিয়া ব্যবস্থাপ।
বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট ফেসবুকে তৈরি করা।
ইউটিউবে রান্নার ভিডিও করার পাশাপাশি।
শট তৈরির সাথে সম্পর্কিত টিপস এবং কৌশল।

মেয়েদেরা বাংলাদেশ থেকে সার্ভে করে আয় করুন

বর্তমানে,ঘরে বসে অর্থ উপার্জনের অন্যতম উপায় হ'ল হাতে লিখে ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করা।আপনি যদি ঘরে বসে লেখার অর্থ উপার্জন করতে চান তবে আপনার লেখার মান অন্যদের থেকে ভালো হওয়া উচিত।তার সাথে মেয়েদেরা বাংলাদেশ থেকে সার্ভে করে আয় করুন।আপনার নিজস্ব সৃজনশীলতা আছে. আপনার নিজের সৃজনশীলতা থাকলে, আপনি ফাইবার আপ ওয়ার্কের মতো বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে বিষয়বস্তু লিখতে পারেন।

একজন ভালো লেখক এই লেখার মাধ্যমে প্রতি মাসে ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা আয় করতে পারেন।তবে মানসম্পন্ন লেখা অবশ্যই সম্পূর্ণ হতে হবে।বাংলাদেশে অনেক ব্লগিং কোম্পানী আছে যেগুলো দিয়ে আপনি লিখে প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন। ব্লগিং কোম্পানিগুলোর মধ্যে একটি হল অর্ডিনারি আইটি।

আরো পড়ুনঃ নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার টিপস

আপনি যদি লিখতে ভালোবাসেন তবে আপনি আপনার লেখার দক্ষতা দিয়ে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারেন।অনলাইনে অর্থ উপার্জনের আরও কয়েকটি উপায় রয়েছে, তার মধ্যে একটি হল সার্ভে সাইট।বর্তমানে,বাংলাদেশে অনেক তরুণী ঘরে বসে ক্যাপচা টাইপ করে বা জরিপ সাইটে কাজ করে প্রতি মাসে কমপক্ষে 15-20 হাজার টাকা আয় করছেন।এই সব কাজ কোথাও যেতে হবে না।

এছাড়া ফেসবুক মার্কেটিং শিখে আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারেন।আজকাল ফেসবুক মার্কেটিং,ডিজিটাল মার্কেটিং,ইনফ্লুয়েন্সার,এর চাহিদা বেশি, এই পেশাগুলোর মধ্যে থেকে যেকোনো একটি বেছে নিয়ে আপনি ঘরে বসেই প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারেন।এমন নয় যে আপনি শুধু নিবন্ধ লিখেই নিয়মিত আইটি থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন তাদের বিভিন্ন ধরনের কোর্স রয়েছে।

আপনি যদি ঘরে বসে প্রতি মাসে এক থেকে দেড় লাখ টাকা বা তার বেশি আয় করতে চান তবে আপনি মূলধারার আইটি থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে পারেন এবং নিজের ওয়েবসাইটে নিবন্ধ লিখতে পারেন।

মেয়েদের ফেসবুক থেকে আয় করার উপায় মোবাইল দিয়ে

ফেসবুকে অর্থোপার্জনের অনেক উপায় আছে যদি আপনি ভাল কন্টেন্ট তৈরি করতে জানেন।একটি কোম্পানির পণ্য প্রচার বা আপনার বিষয়বস্তুর মাধ্যমে একটি কোম্পানির প্রচার করার জন্য প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে হয়।তাইতো মেয়েদের ফেসবুক থেকে আয় করার উপায় মোবাইল দিয়ে এই সম্পর্কে জানানো হবে।

এই সমস্ত কাজ ছাড়াও, আপনি অফিসিয়াল ফেসবুক ব্র্যান্ড প্রোগ্রামে যোগ দিতে পারেন।এর জন্য আপনাকে ফেসবুকে কমপক্ষে 1000 ফলোয়ার থাকতে হবে।আপনি যদি আপনার ফেসবুকে বিভিন্ন লাইভ সম্প্রচার বা ভিডিওতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে অর্থ উপার্জন করতে চান তবে আপনাকে দুই মাসে আপনার ফেসবুক পেজে 6 মিলিয়ন মিনিটের ইম্প্রেশন পেতে হবে।

আপনি যদি ফেসবুকে বিভিন্ন পণ্য বিপণনের মাধ্যমে জিনিস বিক্রি করেন তবে এটিও ব্যবসার ধরণের অধীনে পড়ে।যা শুধু ভার্চুয়াল জগতেই সীমাবদ্ধ।এই উদ্দেশ্যে কোনও শোরুম নেওয়া বা প্রাঙ্গণ ভাড়া নেওয়ার মতো কোনও বিনিয়োগের প্রয়োজন নেই।ছেলেদের গেঞ্জি, পোলো শার্ট, মোবাইল ফোন, হাতঘড়ি, নাচের জন্য প্রয়োজনীয় যেকোনো পণ্য ফেসবুক মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসে বিক্রি করা যায়।

এখন আমরা মোবাইলে অর্থ উপার্জনের সেরা কিছু অ্যাপ নিয়ে আলোচনা করব।মোবাইল দিয়ে মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় জানানো হয়েছে।মোবাইল অর্থ উপার্জন অ্যাপ্লিকেশন অন্তর্ভুক্তঃ

Google Play: এখানে লোকেদের রেফার করে 50 টাকা আয় করা সম্ভব।
RozDhan শুধুমাত্র একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে 25 থেকে 50 টাকা আয় করতে পারে, উপরন্তু আপনি এই সমস্ত অ্যাপস রেফার করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
ড্রিম 11 হল এক ধরণের ফ্যান্টাসি ক্রিকেট গেম যার মাধ্যমে সত্যিকার অর্থে গেমটি খেলে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।
Google মতামতের জন্য পুরস্কার Google দ্বারা প্রদত্ত সমীক্ষা সম্পূর্ণ করে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।
মেয়েদের জন্য বাসা থেকে আয় করার উপায় - ঘরে থেকে মাসিক 15000-20000 রুপি আয় করুন।

কি কি কাজ করে মেয়েরা ঘরে বসে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারবে

বাড়ি থেকে বিক্রয়কর্মী হিসাবে কাজ করতে পারেনআপনি ইউটিউবে কন্টেন্ট তৈরি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেনব্লগিং অর্থ উপার্জন করতে পারে।তাইতো কি কি কাজ করে মেয়েরা ঘরে বসে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারবে তা জানানো হবে।তিনি অনলাইনে টিউটরিং করে অর্থ উপার্জন করতে পারেনতিনি একটি বিউটি সেলুনে কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

আপনি বিভিন্ন খাবার সম্পর্কিত ভিডিও দিয়ে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।আজকাল, প্রযুক্তির সাহায্যে কাজের নতুন উপায় তৈরি করা হয়।প্রযুক্তিগত সমৃদ্ধির জন্য আপনি ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।এমন কিছু কাজ আছে যেগুলো ফোন দিয়ে করা যায় এবং এই ধরনের চাকরি থেকে টাকা আয় করা যায়।মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় এখন অনেক।

আরো পড়ুনঃ ৩০+ ফ্রি লটারী খেলে টাকা ইনকাম অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট ২০২৫

এর মধ্যে কিছু কাজ বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের উপর ভিত্তি করে করা হয়।ক্যাপচা পূরণ করুন।আপনি যদি ফ্রিল্যান্সে যেতে চান,আপনি বাজারে সঠিক দক্ষতা অর্জন করতে পারেন এবং বিভিন্ন ক্লায়েন্টদের জন্য কাজ করতে পারেন। অনলাইনের মাধ্যমে আপনি প্রতি মাসে ন্যূনতম 20 থেকে 30 হাজার টাকায় খুব অল্প সময়ে বিশেষ কিছু করতে পারেন।

মেয়েদের জন্য অর্থ উপার্জন ওয়েবসাইট

আজকাল বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আয় করা একটি সাধারণ ব্যাপার।ইন্টারনেটে অনেক ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারেন।তাইতো মেয়েদের জন্য অর্থ উপার্জন ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানানো হবে।এই দিনগুলিতে অতিরিক্ত আয়ের উত্স থাকা সর্বদা ভালো।বিপদের সময় কাজ করে।

বর্তমানে এমন ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়েছে যার মাধ্যমে আপনি সহজেই প্রতি মাসে 50 থেকে 60 হাজার টাকা আয় করতে পারেন।এগুলো ভালোভাবে করা গেলে সব ওয়েবসাইট থেকে আরো বেশি অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।এই সাইটগুলিতে অর্থ উপার্জনের জন্য কোনও বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন নেই। কারণ মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় অনেক তাই সেগুলো জেনে কাজ করুণ।

কিন্তু আপনি যদি একটি বিষয় ভালোভাবে জানেন তাহলে এই ওয়েবসাইটগুলো থেকে আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।ওয়েবসাইটে আপনি যে ধরনের কাজ করতে পারেন তা হলো:

ব্লগিং করে।
ফাইবার বিভিন্ন ক্লায়েন্টদের পরিবেশন করে।
বিষয়বস্তু লেখার উপর কাজ করে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করে
অনলাইন ভিডিও তৈরি করে।
ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করুন।
বিভিন্ন ছবি বিক্রি করুন।

মেয়েদের ঘরে বসে আয় বিষয়ক সাধারণ জিজ্ঞাসা FAQ

প্রশ্নঃকিভাবে ঘরে বসে টাকা আয় করা যায়?

উত্তরঃ বিভিন্ন উপায়ে ঘরে বসে আয় করা যায় যেমন,

ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
ব্লগিং করে আয়
কনটেন্ট রাইটিং করে আয়
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয়
ফেসবুক মার্কেটিং করে আয়
ইউটিউব মার্কেটিং করে আয়
গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আয়
ভিডিও এডিটিং করে আয় ইত্যাদি

প্রশ্নঃForsage IO কাজ কি?

উত্তরঃ সাধারণত এটি একটি বিকেন্দ্রীকৃত,ব্লকচেইন এবং ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম।যা ক্রিপ্টোকারেন্সির পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেনের সুবিধার খাতিরে স্মার্ট চুক্তি ব্যবহার করে থাকে।

প্রশ্নঃফরচেস কি?

উত্তরঃ সাধারণত এটি হলো যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত একটি ম্যাগাজিন প্রকাশনা সংস্থা।

প্রশ্নঃ মেয়েরা ঘরে বসে সর্বনিম্ন কত টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবে?

উত্তরঃ সর্বনিম্ন ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবে।

প্রশ্নঃ মেয়েদের ঘরে বসে ইনকাম করতে কি কি লাগবে?

উত্তরঃ অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন,ল্যাপটপ,ডেস্কটপ,কম্পিউটার এবং এগুলোর সঙ্গে নেট কানেকশন লাগবে।

শেষ মন্তব্য । মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায়

প্রিয় পাঠক, আমি আশা করি কিভাবে মেয়েদের জন্য ঘরে বসে অর্থোপার্জন করা যায় সে সম্পর্কে আমি সঠিক ধারণা প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছি। উপরের পোস্টটি আপনাদের জন্য লেখা হয়েছে যারা জানতে চান কিভাবে মেয়েদের ঘরে বসে টাকা আয় করা যায়।এছাড়াও, আপনি যদি মেয়েদের জন্য ঘরে বসে কীভাবে অর্থ উপার্জন করতে চান তা জানতে চান।

তবে এই পোস্টটি আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।মোবাইল ঘরে আয় করা এবং মেয়েদের জন্য ঘরে বসে কীভাবে অর্থ উপার্জন করা যায় সে সম্পর্কে কারও যদি কোনও প্রশ্ন থাকে তবে আপনি আমাদের মন্তব্যের মাধ্যমে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।আমাদের ওয়েবসাইট অনুসরণ করুন এবং নতুন আপডেটের জন্য আমাদের সাথে থাকুন, ধন্যবাদ।