দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ ৬টি এবং ইনফেকশন ভালো করার উপায় ৩টি জানুন

সাধারণত দাঁতের সমস্যা হয় তাইতো দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।যদি কোন রকমের সমস্যা হয় তাহলে তখন আপনাদের অবশ্যই তা ভালো করতে হবে।তার সাথে জানানো হবে দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয়।

সাধারণত দাঁতের বিভিন্ন রকমের সমস্যাগুলো সৃষ্টি হয়ে থাকে।তবে দাঁতের মাড়িতে যদি টিউমার বা ক্যান্সার সৃষ্টি হয় তাহলে সমস্যার মধ্যে পড়বেন।

সাধারণত দাঁতের মাড়িতে যদি কোন রকমের সমস্যাগুলো হয় তাহলে তখন আপনারা অনেক রকমের বিপদের মধ্যে পড়বেন।তাইতো দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত দাঁতের মাড়িতে যখন ক্যান্সারের সমস্যা হবে তখন আপনারা যদি কিছু নিয়ম-কানুন আছে সেগুলো অবলম্বন করতে পারেন তাহলে পরবর্তীতে আপনাদের আর কোন রকমের সমস্যা হবে না।

কারণ দাঁত হচ্ছে মানুষের অমূল্য সম্পদ তাই যদি সেটিই নষ্ট হয়ে যায় কোনভাবে তখন আপনারা কোন কিছুই আর খেতে পারবেন না।তবে এই দাঁতের মাড়িতে যদি কোন রকমের সমস্যাগুলো দেখা দেয় তাহলে তখন পরবর্তীতে আপনাদের দাঁতের সমস্যা সৃষ্টি হয়ে যাবে।তাইতো কোনভাবেই আপনারা সেই সমস্যা গুলো হতে দিবেন না যদিও হয় তাহলে সেগুলো মুক্ত করার চেষ্টা করবেন।তবে দাঁতের মাড়িতে কি কারনে ক্যান্সার হতে পারে তার লক্ষণ গুলো নিচে দেওয়া হলো:

• দাঁত আলগা হয়ে যেতে পারে।
• দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়তে পারে।
• প্রচন্ড পরিমাণে ঘন ঘন কানে ব্যথা হতে পারে।
• ঠোঁট এবং চিবুকের অসাড়তার সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
• গলা ফোলা ভাব দেখা দিতে পারে।
• এমনকি দাঁতের মাড়িতে কোন রকমের সমস্যা সৃষ্টি হলে খাবার গিলতেও সমস্যা হতে পারে।

দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয়

সাধারণত মুখে ক্যান্সার হলে বিভিন্ন রকম লক্ষণ দেখা দিতে পারে।তাইতো প্রাথমিক পর্যায়ে মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ মুখে ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো যদি আপনারা খুব ভালোভাবে জেনে নেন তাহলে তখন পরবর্তীতে কোন রকমের সমস্যার মধ্যে পড়বেন না।

তখন এই লক্ষণ গুলো একটি হলেই বুঝতে পারবেন যে আপনার মুখের মধ্যে কোন সমস্যা হয়েছে বা ক্যান্সারের সৃষ্টি হয়েছে।তবে অবশ্যই আপনারা যদি এই লক্ষণ গুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন তখন আপনার মুখের ভেতর যদি একটি প্রকাশ পায় তাহলে তখন ভালো করার চেষ্টা করবেন।এছাড়া কিন্তু মহা সমস্যার মধ্যে পড়ে গেলে তখন মহাবিপদের মধ্যে পড়ে যাবেন।তাইতো নিচে মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো জানিয়ে দেওয়া হলো:

• সাধারণত মুখের মধ্যে ঘা সৃষ্টি হতে পারে।
• মুখের মধ্যে রক্তক্ষরণ হতে পারে।
• মুখের মধ্যে একা একাই ব্যথা সৃষ্টি হতে পারে।
• মাড়ি থেকে হঠাৎ রক্তপাত হতে পারে।
• দাঁত স্বাভাবিকের তুলনায় আলগা হয়ে যেতে পারে।
• জিহ্বা ফুলে ব্যথা হতে পারে।
• চোয়াল ব্যথা হতে পারে।
• শরীরের ওজন কমে যেতে পারে।
• খাবার গিলতে গলায় কষ্ট হতে পারে।
• ঠোঁটে সাদা লাল বিভিন্ন রকম দাগ হতে পারে।

সাধারণত দাঁতের মাড়িতে যদি ঘা হয় তাহলে তখন আপনাদের বিভিন্ন রকম ঔষধ গুলো আছে সেগুলো খেতে হবে।তাইতো দাঁতের মাড়িতে ঘা এর ঔষধ সম্পর্কে আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত শরীরে যখন ভিটামিনের ঘাটতি পড়ে তখন কিন্তু মুখে বা দাঁতের মাড়িতে বিভিন্ন রকমের ঘা সৃষ্টি হতে পারে।

তবে আমাদের এই আর্টিকেলের মধ্যে বিভিন্ন রকম উপায় গুলো জানিয়ে দেওয়া হয়েছে আপনারা শুধু ধৈর্য সহকারে পড়ে দেখে জেনে নেবেন তাহলে দাঁতের মাড়ির যত রকমের সমস্যা গুলো থেকে সব মুক্তি পেয়ে যাবেন।তাছাড়া যদি আপনারা বিভিন্ন রকমের সমস্যার মধ্যে ভুগতে থাকেন তখন কিন্তু ঝামেলার মধ্যে পড়ে যাবেন।

কারণ দাঁত হচ্ছে মানুষের অমূল্য সম্পদ এই দাঁতের বা দাঁতের মাড়ি যদি কোন রকমের সমস্যা হয় তখন আপনারা বিশাল সমস্যার মধ্যে পড়ে যাবেন।তাইতো অবশ্যই আপনাদের দাঁতের মাড়ির ঔষধ গুলো খেতে হবে এবং কিছু কার্যকারী উপাদান আছে সেগুলো সম্পর্কেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।তাইতো বিভিন্ন রকম ঔষধের নাম নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

• ভিটামিন-বি২
• সিভিট
• ওরালজেল
• মাইক্রোরাল জেল

সাধারণত বিভিন্ন রকম মানুষের যখন মুখের মধ্যে ক্যান্সার সৃষ্টি হয় তখন কিন্তু তারা কোনভাবেই জানে না।তাইতো মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ ছবি যখন আপনাদের দেখিয়ে দেওয়া হবে।তখন কিন্তু আপনারা খুব সহজেই জানতে পারবেন এই মুখের ক্যান্সারের লক্ষণের ছবিগুলো দেখে।কারণ এই মুখের ক্যান্সার হচ্ছে খুবই খারাপ একটি রোগ এটি একবার হলে মানুষের খাওয়া-দাওয়া এবং সবকিছু নষ্ট করে দেয়। নিচে বিভিন্ন রকম মুখে ক্যান্সারের ছবি দেওয়া হলো:

সাধারণত দাঁতের মাড়ির সিস্ট হচ্ছে দাঁতের এক প্রকার গর্ত।এই গর্তে আপনারা যা খাবার খাবেন সব কিন্তু ঢুকে যাবে এবং ব্যথা করবে কনকনও করতে পারে।এই কনকন কে সাধারণত দাঁতের মাড়িতে সিস্ট বলা হয়।তাইতো আপনারা সিস্ট সম্পর্কে যদি না ধারণা থাকে বা না জানেন তাহলে তখন এই আর্টিকেলের মধ্যে এসে অবশ্যই ভালোভাবে জেনে নেবেন এবং ধারণা নিয়ে নেবেন।

কারণ দাঁতে সিস্ট যখন হবে তখন কিন্তু আপনার অবস্থা খারাপ হয়ে যেতে পারে।তাইতো এই দাঁতের সিস্ট হওয়া কিন্তু খুবই খারাপ লক্ষণ তবে এটি কিভাবে ভালো করবেন তার সব রকম নিয়ম-কানুন আমাদের এই আর্টিকেলের মধ্যে খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।তবে দাঁতের মাড়িতে কেন সিস্ট হয় তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

• কোনো দাঁতে যদি দীর্ঘদিন যাবত ক্ষয় হয় বা দাঁতের যত্ন না করেন তাহলে এই দাঁতের গর্ত হয়ে যাবে একেই বলে সিস্ট।
• সাধারণত যখন দাঁতের মাড়ির দাঁত বের হয় তখন কিন্তু এক প্রকারের দাঁতে গর্ত সৃষ্টি হতে পারে এটা কেউ দাঁতের সিস্ট বলা হয়।
• দাঁতের দুই চোয়ালের দাঁত নষ্ট হয়ে যেয়ে দাঁতে সিস্ট সৃষ্টি হতে পারে।
• তাছাড়া মুখের মধ্যে ব্যতিক্রম এক রকমের সিস্ট সৃষ্টি হয়।যা সৃষ্টি হলে মুখের মধ্যে প্রচন্ড জ্বালাপোড়া করতে দেখা যায়।

তবে মুখের মধ্যে বা দাঁতের মাড়িতে সিস্ট হলে কিভাবে প্রতিরোধ করবেন

সাধারণত দাঁতের বিভিন্ন রকম সমস্যা যদি দেখা যায় তাহলে তখন আপনারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।তাছাড়া কিন্তু আপনার মাড়িতে সিস্ট সৃষ্টি হলে আপনাদের বিশাল বড় সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।তাইতো কোন ভাবে দাঁতের কোন সমস্যা নিয়ে বাড়িতে বসে থাকবেন না।তবে দাঁতের কোন সমস্যা হলে হালকা গরম পানির মধ্যে লবণ দিয়ে কুলকুচি করতে পারেন তাহলে ব্যথা বিষ কমে যাবে।

প্রশ্নঃ দাঁতের মাড়ির ক্যান্সারের রং কেমন হয়?

উত্তরঃ লাল,সাদা ও ধূসর ছোপ ছোপ।

প্রশ্নঃ দাঁতের মাড়ির ক্যান্সার ছড়াতে কতদিন লাগে?

উত্তরঃ এক মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত দাঁতের মাড়ির ক্যান্সার ছড়াতে পারে।

প্রশ্নঃ মুখের মধ্যে ক্যান্সার হলে কি ব্যথা হয়?

উত্তরঃ হ্যাঁ অবশ্যই ব্যথা হয়।

প্রশ্নঃ মুখের টিউমার কত দিনে বাড়ে?

উত্তরঃ ৩ মাসের মধ্যে বেড়ে যায়।

প্রশ্নঃ মুখের টিউমার দূর করার উপায় কি?

উত্তরঃ ভালো ডাক্তার দেখিয়ে অপারেশন করা।

সাধারণত আপনাদের যদি মুখে কোন রকমের সমস্যাগুলো সৃষ্টি হয় তাহলে অবশ্যই কিন্তু আপনাদের তা ভালো করার চেষ্টা করতে হবে এটা ছাড়া কিন্তু আপনারা মহা সমস্যার মধ্যে পড়ে যাবেন।কারণ খাবার খাওয়ার একমাত্র অস্ত্র হচ্ছে এই মুখ আর প্রধান অঙ্গ হচ্ছে দাঁত।তাছাড়া যদি কোন রকমের সমস্যার সম্মুখীন না হন পরবর্তীতে তা ভালো করতে পারবেন।

তাইতো দাঁতের মাড়িতে বা মুখে কোন রকমের সমস্যাগুলো হলে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেলটি একবার হলেও পড়ে দেখে জেনে নেবেন তাহলে অবশ্যই আপনার উপকারে আসতে পারে।তাছাড়া আপনারা যদি অতিরিক্ত পরিমাণে মুখের কোন ঘায়ের সমস্যা বা ক্যান্সারের সমস্যা হয় তাহলে অতি দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা হবেন।

আশা করছি, উপরের তথ্যগুলো পেয়ে কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন।তাই আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।আরো বিভিন্ন রকম তথ্য এবং ভালো ভালো টিপস পেতে ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং নিয়মিত ভিজিট করুণ ধন্যবাদ।