কর্পোরেট সিম কি, জিপি কর্পোরেট সিমের সুবিধা এবং কর্পোরেট সিমের দাম

সাধারণত জিপি অর্থাৎ গ্রামীণফোন সিম সবাই ব্যবহার করে তাইতো জিপি কর্পোরেট সিমের সুবিধা সম্পর্কে আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত কর্পোরেট সিম হচ্ছে ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহার করার জন্য সিম।তার সাথে জানিয়ে দেওয়া হবে জিপি কর্পোরেট সিমের দাম কত।

সাধারণত জিপি কর্পোরেট সিমের দাম যদি আপনারা জানতে পারেন তাহলে ভালোভাবে দেখেশুনে কিনে নেবেন।কারণ অনেক মানুষ আছে যারা জিপি কর্পোরেট সিমের দাম জেনে কিনবেন।

সাধারণত জিপি কর্পোরেট সিম হচ্ছে ব্যবসায়িক সিম।কারণ যেকোন কোম্পানি যদি কর্পোরেট সিম বের করে তাহলে সেই সিমগুলো হয় ব্যবসায়িক সিম।সাধারণত আপনাদের যাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে বা ব্যবসা করতে ইচ্ছুক তারা এই কর্পোরেট সিম গুলো ব্যবহার করতে পারেন।কারণ এই কর্পোরেট সিমগুলো ব্যবসায়ী কাজে ব্যবহার করলে বিভিন্ন রকম অফার পেয়ে যাবেন আবার সবথেকে ভালো কম কল রেট পাবেন।

কারণ একটি ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই বিভিন্ন রকম মানুষের সঙ্গে কথা বলতে হয়।তখন সেই কথাগুলো কিন্তু একটি সিমে টাকা তুলে কথা বলা সম্ভব নয়।তাই আপনারা সেই কর্পোরেট সিম গুলো ব্যবহার করে কথা বলবেন তাহলে ভালো সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাবেন।তবে কর্পোরেট সিম গুলো আপনারা কিনে ব্যবহার করতে পারেন তবে কর্পোরেট সিম কেনার আগে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি একবার হলেও ভালোভাবে পড়ে দেখে জেনে নেবেন।

সাধারণত জিপি কর্পোরেট সিম কিনে সকল গ্রাহক ব্যবহার করে থাকে তারা কিন্তু ভালো সুযোগ-সুবিধা পেয়ে যায়।তাইতো জিপি কর্পোরেট সিমের সুবিধা সম্পর্কে আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ এই জিপি অর্থাৎ গ্রামীনফোন সিম কিন্তু সবাই কমবেশি ব্যবহার করে থাকে।এই গ্রামীনফোন সিমের বাংলাদেশের প্রসার এতটাই বেশি হয়ে গেছে যে তার নেটওয়ার্কিং সিস্টেম ভালো এবং সিমের দামও তুলনামূলক কম।

তাই অনেক মানুষের প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার করে থাকে এই গ্রামীনফোন সিম।তবে এই গ্রামীণফোন সিমের আবার কাস্টমার সার্ভিস এবং যেকোনো কাজে প্রচুর পরিমাণে টাকা কেটে নেওয়ার কারণে এখন কিন্তু এটি কম ব্যবহার করছে মানুষ।তবে কর্পোরেট সিম হচ্ছে ব্যবসায়িক সিম।তাই আপনারা যদি ব্যবসায়িক কাজে কর্পোরেট সিম গুলো ব্যবহার করে থাকেন তাহলে ভালো সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাবেন।

কারণ একটি ব্যবসা করতে হলে বিভিন্ন কাস্টমারের সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে কথা বলতে হয়।তখন কিন্তু আপনারা যদি একটি এমনি নাম্বারে টাকা তুলে কথা বলেন তাহলে কিন্তু প্রচুর পরিমাণে টাকা কেটে নেবে।তাইতো ব্যবসায়ীক কাজের জন্য কখনোই ভুল করবেন না অবশ্যই আপনারা একটা কর্পোরেট সিম ব্যবহার করবেন।

তবে আপনারা এই কর্পোরেট সিমগুলো যেই কোন কোম্পানির ব্যবহার করতে পারেন।তবে জিপি কর্পোরেট সিমের বিভিন্ন রকম সুবিধা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

• সব থেকে ভালো কলরেট পাবেন।
• বিভিন্ন রকম ফ্লেক্সিবল প্যাকেজ পাবেন এবং বিভিন্ন রকম অফার ডিসকাউন্ট পাবেন।
• তার সঙ্গে কিছু সময়ের জন্য ফ্রি কলিং সুবিধা পাবেন।
• সবসময়ের জন্য কাস্টমার সার্ভিস পাবেন।
• ডাটা এবং ইন্টারনেট প্যাকেট সব থেকে ভালো পাবেন।
• সব থেকে ভালো ক্রেডিট সুবিধা পাবেন।
• বিল্ডিং এবং রিপোর্টিং সুবিধাগুলো পেয়ে যাবেন।
• ইন্টারন্যাশনাল রেট এবং রোলিং সুবিধা গুলো পাবেন।
• তাছাড়া কর্পোরেট সিম কিনলে অনেক রকমের সুবিধা গুলো পেয়ে যাবেন।

সাধারণত জিপি অর্থাৎ গ্রামীণফোন কোম্পানি কর্পোরেট সিম বের করেছে।তবে জিপি কর্পোরেট সিমের দাম কত তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত জিপি কর্পোরেট সিমের দাম হলো ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত।সাধারণত অনেক মানুষ আছে যারা ব্যবসায় কাজের জন্য কর্পোরেট সিম গুলো কিনতে চাই কিন্তু তারা তেমন সঠিক তথ্য এবং ভালো দাম না জানার কারণে কোনোভাবেই কিনতে পারে না।

তবে আমাদের আগেকার মধ্যে সবথেকে ভালো তথ্য এবং আপডেট তথ্য জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে আপনারা কিছু তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হতে পারেন।তবে জিপি সিম হচ্ছে বাংলাদেশের সব থেকে ভালো এবং নেটওয়ার্ক সার্ভিস সব থেকে পাওয়ারফুল সিম।তাই আপনারা টাকা খরচ করে সিমগুলো কিনবে অবশ্যই দেখে শুনে তারপর ভালোভাবে নেবেন।

কারণ এই সিমগুলো কিনলে এই সিমগুলোতে প্রচুর পরিমাণে অফার এবং বিভিন্ন রকমের সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাবেন সেইগুলো সম্পর্কে অবশ্যই আপনাদের জেনে রাখা উচিত।তাছাড়া কিন্তু কোনোভাবেই সেই সুবিধাগুলো কোনভাবেই পাবেন না বিভিন্ন রকম ভাবে সমস্যার মধ্যে পড়ে যেতে পারেন।

তাইতো আপনাদের উচিত কর্পোরেট সিমগুলো ব্যবসায়ী কাজের জন্য কিনার আগে আমাদের আর্টিকেলটি একবার হলেও ভালোভাবে পড়ে দেখে জেনে নেবেন।তাহলে জিপি কর্পোরেট সিমের নতুন দাম এবং বিভিন্ন রকম সুযোগ সুবিধা গুলো ভালোভাবে জানতে পারবেন।

সাধারণত বিভিন্ন রকম ভাবে ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স নেওয়া যায়।তবে আপনাদের সেই দিকগুলো অবশ্যই জানতে হবে।তাইতো জিপি সিমে কিভাবে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নিব তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত অনেক মানুষ আছে যারা জিপি সিমের ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নিতে জানে না কিন্তু তারা জিপি সিম ব্যবহার করে।

তাই জিপি অর্থাৎ গ্রামীণফোন সিম থেকে আপনারা যদি ইমারজেন্সি ব্যালেন্স গুলো নিতে পারেন তাহলে ভালো সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাবেন।কারণ আপনারা ব্যবহার করবেন সেই সিমের ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নেওয়ার নিয়ম এবং বিভিন্ন রকম কোড গুলো জেনে রাখা উচিত।তাহলে পরবর্তীতে আপনাদের আর তেমন কোন সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে না।

কারণ আপনারা জিপি সিম বা রবি সিম বা বাংলালিং সিম ব্যবহার করছেন সেগুলো যদি ইমারজেন্সি ব্যালেন্স বা টাকা দেখার নিয়ম কোন কিছুই জানেন না তখন কিন্তু মহা সমস্যার মধ্যে পড়ে যাবেন।তাইতো জিপি সিমে কিভাবে আপনারা ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স নেবেন তার সেই সব সমস্যা আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে সমাধান করে দেওয়া হয়েছে।

যাতে কষ্ট করে আপনারা আমাদের আর্টিকেলটি পড়লেই খুব ভালো ফলাফল এবং উপকার পেয়ে যাবেন।তাইতো কিভাবে জিপি অর্থাৎ গ্রামীণফোন সিমে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নিবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

• *১২১*১*৩# কোড ডায়াল করে।
• আপনার মোবাইলে মেসেজ অপশনে গিয়ে LOAN লিখে ১২১ এই নাম্বারে পাঠিয়ে দেবেন তাহলেই ফিরতি এসএমএসে আপনাকে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স দিয়ে দিবে।
• তবে সাধারণত মাই জিপি অ্যাপ থেকেও আপনারা ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স নিতে পারবেন।
• মাই জিপি অ্যাপের মধ্যে প্রবেশ করলেই আপনারা ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নেওয়ার অপশন পাবেন সেইখান থেকে নিয়ে নেবেন।

সাধারণত বাংলাদেশের যেকোনো জায়গাতেই কিন্তু এই জিপি সিমের প্রচলন বেশি এবং এর নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থায় এতটাই ভালো যে এই সিম পুরো প্রচার হয়ে গেছে।তাইতো জিপি কর্পোরেট সিম কেন কিনবেন তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত অনেক মানুষ আছে যারা জিপি কর্পোরেট সিম কিনতে চাই কিন্তু তারা তেমন ভালো তথ্য কোথাও না পাওয়ার কারণে বা ভালো দাম না জানার কারণে কোন ভাবেই কিনতে পারে না।

সাধারণত জিপি কর্পোরেট সিম হচ্ছে ব্যবসায়ীক কাজের জন্য নিয়োজিত সিম।যারা ব্যবসা করতে ইচ্ছুক বা ব্যবসা করেন তারা এই কর্পোরেট সিম গুলো ব্যবহার করতে পারেন কারণ এই সিমগুলোতে কম পরিমাণে কল রেট সুবিধা পেয়ে যাবেন।তাছাড়াও এই সিমে বিভিন্ন রকমের ডাটা প্যাকেজে মিনিট এসএমএস প্যাকেজের বিভিন্ন রকম ভাবে কম টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন।

এই কর্পোরেট সিম হচ্ছে সব থেকে ভালো কাস্টমার সার্ভিসের জন্য যাতে আপনাদের কাস্টমাররা খুব সহজেই আপনারা হ্যান্ডেল করতে পারেন খুব কম খরচের মাধ্যমে।সাধারণত জিপির এমনি সিম হচ্ছে খুবই ব্যয়বহুল খরচ হয়ে থাকে।কারণ জিপি সিম গুলোতে আপনারা একটু কথা বললেই বা কোন সার্ভিস নিলেই অনেক টাকা কেটে নেই।

তাই আপনারা এই কর্পোরেট সিম গুলো ব্যবহার করতে পারেন ভালো সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাবেন।তবে আপনারা জিপি কর্পোরেট সিম গুলো কি কারনে কিনবেন তা নিচে খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হলো:

• জিপি কর্পোরেট সিমের নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা খুবই ভালো।
• জিপি কর্পোরেট সিমের কলরেট সুবিধা আছে।
• জিপি কর্পোরেট সিমের বিভিন্ন রকমের ডাটা প্যাকেজের কম টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
• জিপি কর্পোরেট সিমের কাস্টমার সার্ভিস খুবই স্ট্রং ও ভালো।
• জিপি কর্পোরেট সিমের ফ্লেক্সিলোডেও আপনারা বিভিন্ন রকম ডিসকাউন্ট পেতে পারেন।
• বিভিন্ন রকম সুবিধা থাকার কারণে আপনারা এই জিপি কর্পোরেট সিম ব্যবহার করতে পারেন।

সাধারণত এমনি ফোনে ব্যবহার করার জন্য জিপি বা গ্রামীণফোন সিম যদি আপনারা কিনে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই আইডি কার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।তবে জিপি কর্পোরেট সিম কিনলে আবার বিভিন্ন রকম কাগজ জমা দিতে হবে এবং এটিও রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।তাইতো জিপি কর্পোরেট সিম কিভাবে কিনবো তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।

সাধারণত অনেক মানুষ আছে যারা এই জিপি কর্পোরেট সিম কিভাবে কিনবে সেই রকম তথ্য কোনভাবেই জানতে পারে না।দিয়ে তারা কোনভাবেই এই জিপি কর্পোরেট সিম কিনতে পারে না।সাধারণত জিপি কর্পোরেট সিম হচ্ছে সব থেকে ভালো সিম ব্যবসায়িক কাজে নিয়োজিত সিম।কারণ যারা ব্যবসা করে থাকে তাদের কিন্তু কাস্টমার হ্যান্ডেল করার জন্য ফোনে প্রচুর পরিমাণে কথা বলতে হয়।

দিয়ে যখন তারা যদি এমনি সিমে টাকা তুলে কথা বলে তাহলে কিন্তু অনেক টাকা খরচ হবে তাই সেটি সম্ভব হবে না।তবে আপনারা যদি বিভিন্ন কোম্পানির কর্পোরেট সিম গুলো কিনে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে কিন্তু ভালো সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাবেন।কম টাকার মধ্যেই অনেক কথা বলতে পারবেন এবং সেইগুলো থেকে কিছুটা হলেও সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাবেন।

কারণ এই কর্পোরেট সিম গুলোতে হচ্ছে ১ মাস থেকে ১ বছরের পর্যন্ত প্যাকেজ পাওয়া যায় সেটা আপনি ডাটা প্যাকেজ হতে পারে মিনিট প্যাকেজ হতে পারে এসএমএস প্যাকেজ হতে পারে যেটা ইচ্ছা সেটি নিতে পারবেন।এগুলো নিয়ে পরবর্তীতে আপনাদের কাস্টমারের সাথে কথা বললে বিভিন্ন রকম সুযোগ-সুবিধা পেয়ে যাবেন।

তবে এই জিপি কর্পোরেট সিম কিনার সময় অবশ্যই আপনাদের কিছু নিয়ম নীতি অবলম্বন করতে হবে।তাইতো জিপি কর্পোরেট সিম কিভাবে কিনতে পারবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:

আপনার প্রতিষ্ঠানের নথিপত্র লাগবে।

• দোকানের ট্রেড লাইসেন্স ও আপনার এন আইডি কার্ড লাগবে।
• প্রতিষ্ঠান আইডি লাগতে পারে।
• তারপরে নিজের এনআইডি কার্ড দিয়ে সিমটি কে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
• সিমটি রেজিস্ট্রেশন হয়ে যাওয়ার পরে সিম কোম্পানি যাচাই-বাছাই করে কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার সিমটি চালু করে দেবে আপনার নামে।
• তারপরে আপনার মিনিট এসএমএস ডাটা কেমন থেকে প্যাকেজ লাগবে সেই অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারবেন।
• আবার সিমে টাকা তুলেও সিম ব্যবহার করতে পারবেন অথবা যেকোন সময় যেকোন প্যাকেজ নিতে পারবেন সমস্যা হবে না।

প্রশ্নঃ জিপি কর্পোরেট সিমের দাম কত?

উত্তরঃ ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা পর্যন্ত।

প্রশ্নঃ জিপি কর্পোরেট সিমের নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা কেমন?

উত্তরঃ খুবই সুন্দর এবং কল রেট খুবই সুবিধা।

প্রশ্নঃ কর্পোরেট সিম কি কাজে ব্যবহৃত হয়?

উত্তরঃ ব্যবসায়িক কাজে কাস্টমার হ্যান্ডেল করার কাজে ব্যবহৃত হয়।

সাধারণত আপনারা যদি জিপি কর্পোরেট সিম গুলো কিনে ব্যবহার করতে চান তাহলে কিন্তু করতে পারেন।কারণ এই কর্পোরেট সিম গুলো ব্যবসায়ীক কাজের জন্য খুবই উপযুক্ত।সাধারণত অনেক মানুষ আছে যারা ব্যবসা করে কিন্তু তারা কোন ভাবেই এই কর্পোরেট সিম সম্পর্কে কোন ধারণা নেই।

তবে আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে কর্পোরেট সিম সম্পর্কে কর্পোরেট সিমের সুবিধা এবং কর্পোরেট সিমের দাম কেমন সেগুলো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।যাতে আপনারা আমাদের আর্টিকেলটি পরে কিছুটা হলেও সুযোগ-সুবিধা পেয়ে যান।সাধারণত আপনারা কষ্ট করে আমাদের আর্টিকেলটি পড়বেন তবে কিছু যদি সুযোগ সুবিধা না পান তাহলে অবশ্যই আমাদের খারাপ লাগবে।

তাইতো বিভিন্ন জায়গা থেকে জিপি কর্পোরেট সিমের বিভিন্ন রকম খুঁটিনাটি তথ্য খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে আপনারা উপকার পেতে পারেন।আশা করছি, উপরের তথ্যগুলো পেয়ে কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন।তাই আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলো অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।আরো বিভিন্ন রকম তথ্য এবং ভালো ভালো টিপস পেতে ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।