মহান আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থ সহ ফজিলত এবং বাংলা উচ্চারণ
সাধারণত মহান আল্লাহর ৯৯ টি নাম আছে তাইতো আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থ সহ
ফজিলত সম্পর্কে আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।তবে আপনারা যদি
ভালোভাবে আল্লাহর নাম গুলো মুখস্ত করতে পারেন তাহলে ভালোভাবে পড়তে পারবেন।তার
সাথে জানিয়ে দেওয়া হবে আল্লাহর ৯৯ নামের ফজিলত সমূহ।
সাধারণত আপনারা যদি আল্লাহর 99 টি নাম মুখস্ত করে প্রতিদিন পড়তে পারেন বা আমল
করতে পারেন।তাহলে ভালো সোওয়াব পাবেন এবং ভালো আমল হবে।
পোস্টসূচিপত্রঃ
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থ সহ ফজিলত
সাধারণত মহান আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় তার কোন শরীক নেই।তবে আল্লাহর আবার ৯৯টি
গুণবাচক নাম আছে এগুলো সম্পর্কে আপনাদের ভালোভাবে জানতে হবে।তাইতো আল্লাহর ৯৯ নাম
বাংলা অর্থ সহ ফজিলত সম্পর্কে আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত
অনেক মানুষ আছে যারা বিভিন্ন জায়গায় আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা ও আরবি খুঁজে বেড়াই।
কিন্তু তারা সঠিক দিক নির্দেশনা বা সঠিক বাংলা উচ্চারণ কোথাও পায় না।তাইতো তাদের
সব থেকে ভালো উচ্চারণ এবং দিক নির্দেশনা জানতে হলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি
পুরোপুরিভাবে পড়ে দেখে জেনে নিতে হবে।তাছাড়া কিন্তু কোন ভাবেই সেই আল্লাহর
গুনবাচক নামগুলো কোন ভাবে জানতে পারবেন না।
তবে সব থেকে ভালো তথ্য জানতে হলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি একবার হলেও আপনাদের
ভালোভাবে পড়ে দেখে জেনে নেওয়া উচিত।যাতে পরবর্তীতে আপনাদের সুবিধা হয় এবং
আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা আল্লাহর নামের ফজিলত এবং আল্লাহর ৯৯ টি নাম
ভালোভাবে জানতে পারেন।
তবে আল্লাহর ৯৯ টি নাম আপনাদের জানতে হলে অবশ্যই সেগুলো মুখস্ত করবেন এবং
প্রতিদিন আমল করবেন।তাহলে তখন দেখবেন যে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আপনাদের মুখস্ত
হয়ে যাবে এবং পরবর্তীতে সেগুলো আমল করার সুযোগ পেয়ে যাবেন।তাইতো নিচে আল্লাহর
৯৯ টি নামের বাংলা অর্থ জানিয়ে দেওয়া হলো:
- ১. (الله) মহান আল্লাহ - অর্থ: সর্বশক্তিমান
- ২. (الرحمن) আর রহমান - অর্থ: পরম করুনাময়
- ৩. (الرحيم) আর রহিম - অর্থ: চির দয়ালু
- ৪. (الملك) আল মালিক - অর্থ: সর্বশক্তিমানের অধিপতি
- ৫. (القدوس) আল কুদ্দুস - অর্থ: একেবারে পবিত্র
- ৬. (السلام) আস সালাম - অর্থ: শান্তি দাতা
- ৭. (المؤمن) আল মুমিন - অর্থ: নিরাপত্তা দাতা
- ৮. (المهيمن) আল মুহাইমিন - অর্থ: অভিভাবক
- ৯. (العزيز) আল আজীজ - অর্থ: মহাপরাক্রমশালী
- ১০. (الجبار) আল জব্বার - অর্থ: পরাক্রমশালী
- ১১. (المتكبر) আল মুতাকাব্বির - অর্থ: গৌরবময়
- ১২. (الخالق) আল খালিক - অর্থ: সৃষ্টিকর্তা
- ১৩. (البارئ) আল বারি - অর্থ: সঠিকভাবে সৃষ্টিকর্তা
- ১৪. (المصور) আল মুসাওয়ার - অর্থ: আকার দাতা
- ১৫. (الغفار) আল গফ্ফার - অর্থ: অতি ক্ষমাশীল
- ১৬. (القهار) আল ক্বাহহার - অর্থ: সর্বজয়ী
- ১৭. (الوهاب) আল ওয়াহ্হাব - অর্থ: সর্বশ্রেষ্ঠ দাতা
- ১৮. (الرزاق) আর রাজ্জাক - অর্থ: সর্বোত্তম রিজিক দানকারী
- ১৯. (الفتاح) আল ফাত্তাহ - অর্থ: উন্মোচনকারী
- ২০. (العليم) আল আলীম - অর্থ: সর্বজ্ঞ
- ২১. (القابض আল ক্বাবিদ - অর্থ: সংকোচকারী
- ২২. (الباسط) আল বাসিত - অর্থ: প্রসারণকারী
- ২৩. (الخافض) আল খাফিদ - অর্থ: অবনমনকারী
- ২৪. (الرافع) আর রাফি - অর্থ: উন্নয়নকারী
- ২৫. (المعز) আল মুআজ্জ - অর্থ: সম্মান দাতা
- ২৬. (المذل) আল মুযিল - অর্থ: অপমানকারী
- ২৭. (السميع) আস সামি - অর্থ: সর্বশ্রোতা
- ২৮. (البصير) আল বাসীর - অর্থ: সর্বদ্রষ্টা
- ২৯. (الحكم) আল হাকাম - অর্থ: ন্যায় বিচারকারী
- ৩০. (العدل) আল আদল - অর্থ: ন্যায়পরায়ণ
- ৩১. (اللطيف) আল লতিফ - অর্থ: পরম দয়ালু
- ৩২. (الخبير) আল খবির - অর্থ: সর্বজ্ঞ
- ৩৩. (الحليم) আল হালিম - অর্থ: সহিষ্ণু
- ৩৪. (العظيم) আল আজিম - অর্থ: মহা মহান
- ৩৫. (الغفور) আল গফুর - অর্থ: অতি ক্ষমাশীল
- ৩৬. (الشكور) আশ শাকুর - অর্থ: কৃতজ্ঞ
- ৩৭. (العلي) আল আলী - অর্থ: সর্বোচ্চ
- ৩৮. (الكبير) আল কবির - অর্থ: মহান
- ৩৯. (الحفيظ) আল হাফিজ - অর্থ: রক্ষাকারী
- ৪০. (المقيت) আল মুকিত - অর্থ: জিবন ধারনের উৎস
- ৪১. (الحسيب) আল হাসিব - অর্থ: সর্বশ্রেষ্ঠ হিসাব কারী
- ৪২. (الجليل) আল জলিল - অর্থ: মহিমাময়
- ৪৩. (الكريم) আল করিম - অর্থ: অতীব দানশীল
- ৪৪. (الرقيب) আল রকীব - অর্থ: পর্যবেক্ষণকারী
- ৪৫. (المجيب) আল মুজিব - অর্থ: প্রত্যুত্তরকারী
- ৪৬. (الباسط) আল বাসিত - অর্থ: সর্বব্যাপী
- ৪৭. (الحكيم) আল হাকিম - অর্থ: প্রজ্ঞাময়
- ৪৮. (الودود) আল ওয়াদুদ - অর্থ: প্রেমময়
- ৪৯. (المجيد) আল মজিদ - অর্থ: মহিমান্বিত
- ৫০. (الباعث) আল বাইস - অর্থ: পরিপূর্ণ জ্ঞানী
- ৫১. (الشهيد) আশ শাহীদ - অর্থ: সাক্ষ্যদাতা
- ৫২. (الحق) আল হক্ব - অর্থ: চিরন্তন সত্য
- ৫৩. (الوكيل) আল ওয়াকিল - অর্থ: নির্ভরযোগ্য
- ৫৪. (الكبير) আল কাবির - অর্থ: সর্বশক্তিশালী
- ৫৫. (القوى) কাউই উপযুক্ত - অর্থ: রক্ষণাবেক্ষণকারী
- ৫৬. (المتين) আল মাতিন - অর্থ: দৃঢ়
- ৫৭. (الولي) আল ওয়ালী - অর্থ: অভিভাবক
- ৫৮. (الحميد) আল হামিদ - অর্থ: প্রশংসার যোগ্য
- ৫৯. (المحصي) আল মুহসি - অর্থ: গণনাকারী
- ৬০. (المبدئ) আল মুবদি - অর্থ: সৃষ্টিকারী
- ৬১. (المعيد) আল মুইদ - অর্থ: পুনরায় সৃষ্টিকারী
- ৬২. (المحيي) আল মুহিই - অর্থ: জীবন দাতা
- ৬৩. (المميت) আল মুমিত - অর্থ: মৃত্যুদানকারী
- ৬৪. (الحي) আল হাই - অর্থ: চিরঞ্জীব
- ৬৫. (القيوم) আল ক্বাইয়ূম - অর্থ: নিজেই স্থিতিশীল এবং সৃষ্টিকে স্থিতি প্রদানকারী
- ৬৬. (الواجد) আল ওয়াজিদ - অর্থ: খুঁজে পাওয়ার মালিক
- ৬৭. (الماجد) আল মাজিদ - অর্থ: গৌরবময়
- ৬৮. (الواحد) আল ওয়াহিদ - অর্থ: একক
- ৬৯. (الاحد) আল আহাদ - অর্থ: এক
- ৭০. (الصمد) আস সামাদ - অর্থ: পরিপূর্ণ
- ৭১. (القادر) আল কাদির - অর্থ: সর্বশক্তিমান
- ৭২. (المقتدر) আল মুকতাদির - অর্থ: ক্ষমতা দাতা
- ৭৩. (المقدم) আল মুকাদ্দিম - অর্থ: অগ্রদাতা
- ৭৪ (المؤخر) আল মুআখির - অর্থ: পিছনে সরিয়ে তোতা
- ৭৫. (الأول) আল আউয়াল - অর্থ: সর্বপ্রথম
- ৭৬. (الآخر) আল আখির - অর্থ: সর্বশেষ
- ৭৭. (الظاهر) আল জাহির - অর্থ: প্রকাশিত
- ৭৮. (الباطن) আল বাতিন - অর্থ: গোপনীয়
- ৭৯. (الوالي) আল ওয়ালি - অর্থ: সকল বিষয়ে অধিপতি
- ৮০. (المتعالي) আল মুতাআলী - অর্থ: সর্বোচ্চ মহিমাময়
- ৮১. (البر) আল বার - অর্থ: মহদয়ালু
- ৮২. (التواب) আত তাওয়াব - অর্থ: তওবা গ্রহণকারী
- ৮৩. (المنتقم) আল মুনতাকিম - অর্থ: প্রতিশোধ গ্রহণকারী
- ৮৪. (العفو) আল আফু - অর্থ: ক্ষমাশীল
- ৮৫. (الرؤوف) আর রউফ - অর্থ: অত্যন্ত দয়ালু
- ৮৬. (مالك الملك) মালিক উল মুলক - অর্থ: সার্বভৌম সত্তা
- ৮৭. (ذو الجلال والإكرام) জুল জালাল ওয়াল ইকরাম - অর্থ: মহিমা ও সম্মানের অধিকারী
- ৮৮. (المقسط) আল মুকসিত - অর্থ: ন্যায় বিচারকারী
- ৮৯. (الجامع) আল-জামি - অর্থ: একত্র কারি
- ৯০. (الغني) আল গনি - অর্থ: অমুখাপেক্ষী
- ৯১. (المغني) আল মুগনী - অর্থ: অমুখাপেক্ষী কর্ণকারী
- ৯২. (المانع) আল-মানি - অর্থ: প্রতিরোধকারী
- ৯৩. (المانع) আদ দার - অর্থ: ক্ষতির দাতা
- ৯৪. (النافع) আন নাফি - অর্থ: কল্যানকারী
- ৯৫. (النور) আন নূর - অর্থ: আলোকময়
- ৯৬. (الهادي) আল হাদি - অর্থ: পথ প্রদর্শক
- ৯৭. (البديع) আল বাদী - অর্থ: উদ্ভাবক
- ৯৮. (الباقي) আল বাকি - অর্থ: চিরস্থায়ী
- ৯৯. (الوارث) আল ওয়ারিস - অর্থ: উত্তরাধিকারী
আল্লাহর ৯৯ নামের কিছু ফজিলত
সাধারণত আপনারা যদি আল্লাহর নাম গুলো ভালোভাবে পড়ে দেখে মুখস্ত করতে পারেন তাহলে
অবশ্যই কিন্তু এগুলোর বিশাল ফজিলত আছে।কারণ অনেক মানুষ আছে যারা এবাদত করে আবার
অনেক মানুষের সাথে যারা কোন ভাবেই খুঁজে পাই না।তবে আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে
সবথেকে ভালো তথ্য আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে আপনারা কিছুটা হলেও উপকৃত
হতে পারেন।
তবে আল্লাহর ৯৯ টি নাম আপনারা মুখস্ত করে পড়ে এবাদত করার মাধ্যমে যেসব ফজিলত
গুলো পাবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:
- আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্ত করে আমল করলে জান্নাতে ভালো পুরস্কার পাবেন।
- আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্ত করে পড়লে আত্মা শান্তি পাবে।
- আপনি আল্লাহর নাম মুখস্ত করে প্রতিদিন জিকির করতে পারেন এতেও ভালো সোওয়াব পাবেন।
- আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্ত করে পড়ে আপনি প্রতিদিন রিজিক এবং কল্যাণের কারণে আল্লাহর কাছে দোয়া চাইতে পারেন।
- জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে কল্যাণ করার কারণে আল্লাহর নাম মুখস্ত করে পড় খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভালো ফজিলত পাবেন।
- তাই অবশ্যই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্ত করে আমল করলে বা পড়লে ভালো ফজিলত পাওয়া যায়।
আল্লাহর ৯৯ নামের ফজিলত
সাধারণত আপনারা যদি আল্লাহর ৯৯ নাম ভালোভাবে পড়ে দেখে মুখস্ত করতে পারেন তাহলে
কিন্তু এটি আমল করা খুবই ভালো।তাইতো আল্লাহর ৯৯ নামের ফজিলত আপনাদের খুব ভালোভাবে
জানিয়ে দেওয়া হবে।মহান আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তার কোন শরীক নেই।তবে মহান
আল্লাহর আবার ৯৯ টি গুণবাচক নাম আছে সেই নামগুলো অবশ্যই আপনাদের জানতে হবে।
তাহলে তখন আপনারা পড়লে আপনাদের মুখস্ত হয়ে যাবে এবং আপনারা মুখস্ত করলে আপনাদের
পড়তে ভালো লাগবে।তখন আপনারা আর তেমন কোন সমস্যার মধ্যে পড়বেন না বিভিন্ন রকমের
ঝামেলা থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।তবে অনেক মানুষ আছে যারা আল্লাহর ৯৯ নাম খুঁজে
বেড়ায় কিন্তু তারা সঠিক দিক নির্দেশনা কোনভাবে না পাওয়ার কারণে পড়তে পারে না
বা মুখস্ত করতে পারে না।
তবে আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে সবথেকে ভালো তথ্য জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে আপনারা
কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারেন।তাইতো নিচে আল্লাহর ৯৯ নামের কিছু ফজিলত জানিয়ে
দেওয়া হলো:
আল্লাহর ৯৯ নাম আমলের ফজিলতঃ যে ব্যক্তি
আল্লাহর ৯৯ টি নাম মুখস্ত করবেন এবং স্মরণে রাখবেন দিয়ে প্রতিদিন আমল করবে সে
অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং প্রচুর পরিমাণে সওয়াব পাবে।
জিকির করে আত্মার প্রশান্তিঃ সাধারণত
আপনারা যদি আল্লাহর ৯৯ টি নাম পড়ে দেখে শুনে মুখস্ত করতে পারেন।দিয়ে সেই নাম
গুলো স্বরণে রেখে আমল করতে পারেন তাহলে আপনাদের অন্তরে প্রচুর পরিমাণে শান্তি
পাবেন।তাছাড়া আল্লাহর ৯৯ টি নাম মুখস্ত করে আমল করা হচ্ছে একটি ইবাদত।
আমল ও দোয়া কবুল হওয়াঃ সাধারণত আপনারা
যদি আল্লাহর ৯৯ টি নাম ভালোভাবে উচ্চারণ করে বাংলাতে অথবা আরবিতে পড়ে মুখস্ত
করতে পারেন তবে ভালো সোওয়াব ও ফজিলত পাবেন।তবে অবশ্যই আল্লাহর ৯৯ টি নাম মুখস্ত
করে আমল করে তারপরে আপনারা আল্লাহর কাছে যেটির জন্য দোয়া করবেন সেটি কিন্তু কবুল
হয়ে যাবে।তাই আল্লাহর ৯৯ টি নাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রিজিক ও কল্যাণ বৃদ্ধি হাওয়াঃ সাধারণত
আল্লাহর ৯৯ নামের মধ্যে সব রকমই নাম আছে।এর মধ্যে আছে কল্যাণ বৃদ্ধির এবং রিজিকের
মালিকও কিন্তু আল্লাহ।তাইতো আল্লাহর ৯৯ টি নাম ভালোভাবে মুখস্ত করে আমল করবেন
তাহলে আল্লাহ তাআলার রিজিক এবং কল্যান বাড়িয়ে দেবেন।
গুনাহ মাফ পাওয়ার মাধ্যমঃ সাধারণত যার
জীবনে প্রচুর পরিমাণে গুনহ হয়ে গেছে তারা এই আল্লাহর ৯৯ টি নাম মুখস্ত করে পড়ে
দেখেশুনে আমল করবেন তাহলে আল্লাহ অবশ্যই আপনাদের ক্ষমা করে দেবে।আল্লাহর ৯৯ টি
নাম পড়ে মুখস্ত করে আপনারা আমল করবেন তাহলে তারপরে আল্লাহর কাছে যে গুনাহগুলো
করেছেন তার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করবেন।
জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে কল্যাণঃ সাধারণত
জীবনের সব জায়গায় কল্যাণ পেতে হলে অবশ্যই আল্লাহর ৯৯ টি নাম আপনাদের জানতে
হবে।তাছাড়া কিন্তু কোনভাবেই আল্লাহর ৯৯ টি নাম মনে থাকবে না।তবে অবশ্যই আল্লাহর
৯৯ টি নাম আরবি পড়ে অথবা বাংলা নামও উচ্চারণ করে পড়ে মুখস্ত করা জরুরি এবং
মুখস্ত করে সেগুলো আমল করা গুরুত্বপূর্ণ।দিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া চাইবেন তাহলে
জীবনের সর্বক্ষেত্রে কল্যাণকর হবে।
তবে আল্লাহর ৯৯ টি নাম আপনারা প্রতিনিয়ত পড়বেন এবং সেই নাম গুলো মুখস্ত করার
চেষ্টা করবেন তাহলে তখন দেখবেন যে আপনারা এবাদত হয়ে যাবে।কারণ আল্লাহর ৯৯ টি
গুনবাচক নাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এগুলো ভালোভাবে পড়ে দেখে মনে রাখা অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহর ৯৯ নাম পড়ার নিয়ম
সাধারণত আপনারা যদি আল্লাহর ৯৯ টি নাম ভালোভাবে পড়তে পারেন তাহলে কিন্তু অবশ্যই
ভালো সোওয়াব পাবেন।তাইতো আল্লাহর ৯৯ নাম পড়ার নিয়ম আপনাদের খুব ভালোভাবে
জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ অনেক মানুষ আছে যারা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকম তথ্য
খুঁজে বেড়ায় কিন্তু তারা ভালো তথ্য কোথাও পাই না।
তবে আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে সবথেকে ভালো তথ্য আমরা দিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি
যাতে আপনারা কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারেন।কারণ আল্লাহর ৯৯ নাম যখন আপনারা মুখস্ত
করবেন বা প্রতিনিয়ত পড়ার নিয়ম গুলো ভালোভাবে জানতে পারবেন তখন কিন্তু খুব
সহজেই নাম গুলো মুখস্ত করতে পারবেন এবং পড়ে আমল করতে ভালো লাগবে।
কারণ আল্লাহর ৯৯ টি নাম মনে রাখা কিন্তু খুবই কঠিন বিষয়।তাইতো এগুলো যখন আপনারা
ভালোভাবে পড়ে দেখে মনে রাখবেন তখন কিন্তু বিভিন্ন রকম সুযোগ সুবিধা এবং আমল
সোওয়াব পেয়ে যাবেন।তবে আপনারা যদি আল্লাহর ৯৯ নাম সম্পর্কে সব রকমের তথ্য জানতে
চান তাহলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি খুঁটিনাটি ভাবে ধৈর্য সহকারে পড়তে হবে।
তাইতো আল্লাহর ৯৯ নাম আপনারা কিভাবে পড়বেন সেই সব বিষয়ক তথ্য এই আর্টিকেলের
মধ্যে নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:
- আল্লাহর ৯৯ নাম অবশ্যই সঠিকভাবে অর্থ সহ আগে পড়তে থাকবেন।
- নামগুলো পড়ার আগে অবশ্যই নিয়ত করবেন যাতে কিছুটা হলেও ভালোভাবে পড়ে দেখে জেনে নিতে পারেন।
- আল্লাহর নাম পড়ার মাধ্যমে আপনার ঈমান মজবুত হবে এবং আত্মা শান্তি পাবে।
- সর্বপ্রথম মনকে এবং মস্তিষ্ককে শান্ত করে নেবেন তারপরে ধীরে ধীরে আল্লাহর ৯৯ নাম পড়তেই থাকবে সব নাম গুলো।
- প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজের পরে কমপক্ষে ৫ থেকে ১ ০টি করে আল্লাহর নাম গুলো মুখস্ত করার চেষ্টা করবেন।
- তবে প্রতিদিন অল্প করে এক বা একাধিক পাঠ করার চেষ্টা করবেন।
- আপনি ইচ্ছামতো একদিনে যে কয়টা পারবেন মনের মধ্যে গেঁথে নেবেন এবং মুখস্ত করার চেষ্টা করবেন।
- তবে অতিরিক্ত কোনভাবেই পড়তে হবে না ইচ্ছা মতো পড়বেন।
- তবে অবশ্যই আল্লাহর নামগুলো পড়বেন সঠিক সহি শুদ্ধভাবে এবং নামগুলো পড়া শেষে অবশ্যই আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন।
- আপনার প্রতিদিনের কল্যাণের কারণে রিজিকের কারণে এবং জ্ঞান বৃদ্ধির কারণে বিভিন্ন রকম কারণে আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন।
- জিকির আকারে আল্লাহর নামগুলো পড়তে পারেন।
- আল্লাহর ৯৯ টি নাম আপনারা যতই পড়বেন ততই কিন্তু ভালো সোওয়াব পাবেন এবং আত্মা শান্তি লাভ করবে।
- শুধু আল্লাহর নাম গুলো পড়ে এবং মুখস্ত করা নয় আপনার জীবনের সাথে প্রতিফলিত করবেন এবং আল্লাহর কাছে সব সময় দোয়া করবেন।
সাধারণত এই ভাবেই আল্লাহর ৯৯ নাম আপনারা পড়বেন।তবে আল্লাহর ৯৯ নাম পড়বেন তার
সঙ্গে আল্লাহর কাছেও দোয়া করবেন আপনার জীবন দশার কারণে।কারণ বিভিন্ন রকম সমস্যার
মধ্যে বিভিন্ন রকম মানুষ থাকে তার সঠিক সমাধান পেতে হলে অবশ্যই আল্লাহর কাছে
দোয়া করা গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্ত করার সঠিক পদ্ধতি
সাধারণত আপনারা যদি আল্লাহর ৯৯ টি নাম পড়ে মুখস্ত করতে পারেন তাহলে কিন্তু ভালো
সোওয়াব পাবেন।তাইতো আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্ত করার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে
আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত আল্লাহর নাম শুধু বললেই হবে না
মুখস্ত করতে হবে এবং সেইগুলো মুখস্ত করে আমল করতে হবে।
তাহলেই আপনাদের মনে থাকবে এবং সেইগুলো মনে থাকলে আপনারা ভালো সুযোগ-সুবিধা পেয়ে
যাবেন।কারণ অনেক মানুষ আছে যারা বিভিন্ন রকম ভাবে কোনোভাবেই আল্লাহর নাম গুলো মনে
করতে পারে না তবে আমাদের দেখানো নিয়ম-কানুন মেনে এবং সঠিক পদ্ধতিতে আপনারা যদি
আল্লাহর নামগুলোও মনে করেন তাহলে খুব দ্রুতই মনে হয়ে যাবে।
তবে আল্লাহর নামগুলো অবশ্যই মুখস্ত করতে হবে তাহলে আপনাদের এবাদত হবে আবার সোওয়াব
হবে আবার আমল হবে আবার আপনাদের আত্মা শান্তি পাবে।কারণ আপনারা যদি আল্লাহর ৯৯ নাম
ভালোভাবে মুখস্ত করতে না পারেন তাহলে কিন্তু বিভিন্ন রকম ভাবে সমস্যার সম্মুখীন
হতে পারেন।
তবে আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্ত করলে হবে না এগুলো মুখস্ত করে আবার এবাদত করতে
হবে।তাইতো আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্ত করার সঠিক উপায় পদ্ধতি নিচে জানিয়ে দেওয়া
হলো:
নাম গুলোকে ছোট ভাগে ভাগ করে নেওয়াঃ
সাধারণত আল্লাহর ৯৯টি নাম একজন মানুষের পক্ষে মুখস্ত করা কিন্তু খুবই কঠিন।তবে
আপনারা প্রতিদিন একটি থেকে দুইটি করে নাম মুখস্ত করুন সপ্তাহে ১০ থেকে ১৫টি নাম
মুখস্ত করলেই আপনারা আস্তে আস্তে সেই নাম গুলো মুখস্ত করতে পারবেন।
নাম গুলো লেখার মাধ্যমে মুখস্ত করুনঃ
প্রতিদিন আপনারা ১টি থেকে ২টি নাম মুখস্ত করবেন সেটি অবশ্যই খাতাতে লিখবেন তাহলে
আরো ভালো ভাবে মুখস্ত হয়ে যাবে।দিয়ে প্রতিদিন অবশ্যই ২টি ৩টি করে নাম মুখস্ত
করবেন আর লিখবেন।
অর্থ সহ নাম পড়া ও বোঝাঃ সাধারণত নাম
গুলো সুস্পষ্ট ভাবে বাংলা দেখে দেখে পড়বেন এবং নামগুলোর অর্থ বোঝার চেষ্টা করবেন
তাহলেই আপনারা নামগুলো বুঝতে পারবেন এবং পড়ে শান্তি পাবেন।তাছাড়াও দেখবেন যে
দ্রুত সময়ের মধ্যে আপনাদের মুখস্ত হয়ে যাবে।
প্রার্থনার সঙ্গেঃ অল্প অল্প করে যেই
নাম গুলো মুখস্ত করবে সেই নামগুলো প্রতিদিন নামাজের পর আপনারা আল্লাহর কাছে
জীবন্ত দশার কারণে দোয়া প্রার্থনা করেন সেই দোয়াই নামগুলো বলতেই থাকবেন তাহলে
আরো দ্রুত মুখস্ত হয়ে যাবে।
অডিও ভিডিও ব্যবহার করাঃ ফোনে বা
বিভিন্ন রকম ছোট বক্সগুলোর মাধ্যমে আপনারা এগুলো অডিও ভিডিও ধারণ করে, বার বার
শোনার মাধ্যমেও মুখস্ত করতে পারবেন আল্লাহর ৯৯ টি নাম।
ছন্দ ও তাল মিলিয়ে মুখস্ত করাঃ সাধারণত
প্রতিদিন একটি দুটি করে মুখস্ত করবেন এবং ছন্দ ও তাল মিলিয়ে পড়বেন তাহলে খুব
দ্রুত সময়ের মধ্যে মুখস্ত হয়ে যাবে।
প্রত্যাহিক জীবনে প্র্যাকটিসঃ সাধারণত
প্রতিনিয়তই আপনারা আল্লাহর নামগুলো একবার হলেও ভালোভাবে পড়ে দেখে জেনে নেবেন
তাহলেই দ্রুত মুখস্ত করতে পারবেন।
পরিবার ও বন্ধুদের সাথে ভাগাভাগঃ পরিবার
এবং বন্ধু-বান্ধবের সাথে ভাগাভাগি করে মুখস্ত করবেন তাহলে দ্রুত মুখস্ত করতে
পারবেন।
একটি চার্ট তৈরি করাঃ আল্লাহর ৯৯ নামের
একটি চার্ট তৈরি করবেন দিয়ে আপনার সামনের দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখবেন।প্রতিদিন ১টি
থেকে ২টি নাম পড়ে দেখে মুখস্ত করবেন তাহলে দ্রুত মুখস্ত করতে পারবেন।
ধৈর্য ধরে মুখস্ত করাঃ অবশ্যই আল্লাহর
৯৯ টি নাম আপনারা একদিনে মুখস্ত করতে পারা কোন ভাবেই সম্ভব নয়।তাইতো অবশ্যই
আপনারা সেই নামগুলো ধৈর্য সহকারে পড়বেন এবং ধৈর্য ধরে মুখস্ত করবেন তাহলেই করতে
পারবেন এবং মুখস্ত করা সহজ হবে।
সাধারণত প্রতিদিন আপনারা ২টি থেকে ৫টি করে আল্লাহর ৯৯ নাম পড়বেন তাহলে আশা করা
যায় যে কিছুটা হলেও আপনারা মুখস্ত করতে পারবেন ধীরে ধীরে আপনারা যখন সব নামগুলো
মুখস্ত করতে পারবেন তখন পরবর্তীতে আপনাদের তেমন কোনো সমস্যা হবে না।
আল্লাহর ৯৯ নাম কেন পড়বেন
সাধারণত আল্লাহর ৯৯ নামের শুধু আমল ও একটি ইবাদত।তাইতো আল্লাহর ৯৯ নাম কেন পড়বেন
তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত অনেক মানুষ আছে যারা আল্লাহর
৯৯ নাম ভালোভাবে পড়ে দেখে জেনে নিতে পারে তবে পরবর্তীতে আপনাদের আর তেমন কোন
সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে না।
কারণ আল্লাহর ৯৯ নাম অবশ্যই আপনাদের পড়তে হবে তাহলে একই সঙ্গে ইবাদত এবং আমল হয়ে
যাবে।কারণ অনেক মানুষ আছে বিভিন্ন জায়গায় আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্ত করবে বা কিভাবে
পড়বে সেই সম্পর্কে খুঁজে বেড়াই আল্লাহর ৯৯ নাম খুঁজে বেড়ায় কিন্তু তারা সঠিক
দিক নির্দেশনা কোথাও পায় না।
তবে আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে সব থেকে ভালো তথ্য আপনাদের জন্য জানিয়ে দেওয়ার
চেষ্টা করেছি যাতে আপনারা কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারেন।কারণ আপনারা কষ্ট করে
আমাদের পুরো আর্টিকেলটি পড়বেন তবে সেটি যদি পড়ে কিছু উপকার না হয় তাহলে আমাদের
খারাপ লাগবে।
তাইতো আল্লাহর ৯৯টি গুনবাচক নাম অবশ্যই আপনারা ভালোভাবে পড়ে দেখে জেনে নেবেন
তাহলে পরবর্তীতে আপনাদের আর তেমন কোনো সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে না।আল্লাহর ৯৯ নাম
কিভাবে পড়বেন কেন পড়বেন এবং আরবিতে উচ্চারণ বাংলাতে উচ্চারণ সব কিন্তু খুব
ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আপনারা শুধু ধৈর্য সহকারে পুরো আর্টিকেলটি পড়বেন তাহলে আল্লাহ ৯৯ নাম সম্পর্কে
খুঁটিনাটি তথ্য সব কিছু জেনে যাবেন।সাধারণত আল্লাহর ৯৯ টি নাম আপনারা কি কি কারণে
পড়বেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:
- স্মরণশক্তি বৃদ্ধির কারণে আল্লাহর ৯৯ টি নাম পড়তে পারেন।
- রিজিক এবং জীবনের কল্যাণের জন্য আল্লাহর ৯৯ টি নাম পড়তে পারেন।
- আত্মার প্রশান্তির জন্য আল্লাহর ৯৯ নাম পড়তে পারেন।
- প্রত্যহিক জীবনে কল্যাণ কামানোর জন্য আল্লাহর ৯৯ নাম পড়তে পারেন।
- তাছাড়া যাদের স্মরণশক্তি একেবারেই দুর্বল তারা অবশ্যই আল্লাহর ৯৯ টি নাম মুখস্ত করে পড়বেন তাহলে স্মরণশক্তি বৃদ্ধি হয়ে যাবে।
- আল্লাহর ৯৯ টি নাম পরে আমল করলে ভালো সোওয়াব পাবেন।
- তাই সর্ব ক্ষেত্রেই আপনারা আল্লাহর ৯৯ টি নাম পড়বেন।
আল্লাহর ৯৯ নাম সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা FAQ
প্রশ্নঃ আল্লাহ গাফফার শব্দের অর্থ কি?
উত্তরঃ অতিশয় ক্ষমাশীল ও ক্ষমাকারী।
প্রশ্নঃ আল্লাহর সবচেয়ে বড় নাম কোনটি?
উত্তরঃ আল আসমা উল হুসনা।
প্রশ্নঃ আল্লাহর কয়টি গুন আছে?
উত্তরঃ ১০টি।
প্রশ্নঃ আল্লাহর ১০টি গুণ কি কি?
উত্তরঃ
- পরম দয়ালু
- অতিশয় মেহেরবান
- সর্ব কতৃত্বময়
- অতি পবিত্র
- শান্তি দানকারী
- ঈমান দানকারী
- পরিপূর্ণ রক্ষণাবেক্ষণকারী
- প্রতিপালনকারী অভিভাবক
- পরাক্রমশালী ও মহাসম্মানিত
- সর্বাধিক পরাক্রমশালী
শেষ মন্তব্য | আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থ সহ ফজিলত
সাধারণত আপনারা যদি সব থেকে ভালো তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি
পুরোপুরি ভাবে পড়ে দেখে জেনে নিতে হবে।কারণ আল্লাহর ৯৯ নাম সম্পর্কে আমরা এই
আর্টিকেলের মধ্যে খুঁটিনাটি তথ্য সব রকমের তথ্য খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া
হয়েছে।কারণ অনেক মানুষ আছে যারা বিভিন্ন জায়গায় খুঁজে সঠিক তথ্য পাই না।
তবে আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে জেনে তারপর আল্লাহর ৯৯ নাম এবং ৯৯ নামের ফজিলত অর্থ
আরবি উচ্চারণ সব কিন্তু খুব ভালোভাবে জানিয়ে দিয়েছি।আপনারা শুধু আমাদের পুরো
আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ে দেখে জেনে নেবেন তাহলে আল্লাহর ৯৯ নাম পড়ার নিয়ম
এবং মুখস্ত করার নিয়ম সব কিন্তু খুব সহজ পদ্ধতিতে জানতে পারবেন।মুখস্ত করার সঠিক
পদ্ধতি যদি আপনারা না জানেন তাহলে কিন্তু আল্লাহর ৯৯ নাম কোনোভাবেই মুখস্ত করতে
পারবেন না।
তাইতো আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্ত করার সঠিক পদ্ধতি এই আর্টিকেলের মধ্যে খুব ভালোভাবে
জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।আপনারা ভালোভাবে পড়ে দেখে জেনে নেবেন তাহলে আল্লাহর ৯৯
নাম মুখস্ত করতে পারবেন।আশা করছি, উপরের তথ্যগুলো পেয়ে কিছুটা হলেও উপকৃত
হবেন।তাই আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।আরো
বিভিন্ন রকম তথ্য এবং ভালো ভালো টিপস পেতে ওয়েবসাইটি ফলো করুন এবং নিয়মিত ভিজিট
করুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url