মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো ২০২৫ সালের (সেরা ১৫+ উপায়ে) শিখুন
বর্তমান সময়ে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো অনেক মানুষ আছে জানে
না।আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে
তুলতে চান।এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং
ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবো তা জানানো হলো।
তাই আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে সম্পূর্ণ
পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।সম্পন্ন পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি মোবাইল
দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।
পোস্টসূচিপত্রঃ
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং
বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে বাংলাদেশ থেকে শুরু করে পৃথিবীর অনেক মানুষ
নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছেন।আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং
শিখিয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে চান।এই সম্পূর্ণ পোস্টটিতে মোবাইল দিয়ে
ফ্রিল্যান্সিং শিখা বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো।
আরো পড়ুনঃ প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন
তাই আপনি যদি অযথা নিজের সময় নষ্ট না করে ফ্রিল্যান্সিংয়ে নিজের ক্যারিয়ার
গড়তে চান তাহলে অবশ্যই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।এই সম্পূর্ণ পোস্টটি
মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি আপনি আমার দেখানো তথ্যগুলো মেনে কাজ করলে
ফ্রিল্যান্সিংয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে শুধুমাত্র আমাদের মাথায় একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে
থাকে।প্রশ্নটি হলো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো।আদেও কি মোবাইল দিয়ে
ফ্রিল্যান্সিং শিখা সম্ভব।যদি আপনাদের মধ্যে এরকম প্রশ্ন ঘুরপাক খায় তাহলে আমি
এক কথায় বলবো যে, মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখা সম্ভব।
সে ক্ষেত্রে আপনাকে
মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং শেখার আগে আপনাকে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং এর একটি সেক্টর
বেছে নিতে হবে।তারপরে সে বিষয়ে সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমাণে ধারণা নিতে হবে।তবে আপনি তিন বিষয়ক সব
রকমের তথ্য জানতে পারবেন অবশ্যই তবে জানতে হলে আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের
ভালোভাবে পড়ে দেখে জেনে নিতে হবে।
তবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখতে
পারবেন এই সব রকম বিষয়ের তথ্য খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।তাইতো কিভাবে
মোবাইল ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:
- গুগল থেকে
- ইউটিউব থেকে
- UDEMY অনলাইন ওয়েবসাইট থেকে
- বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স কিনে
- ফেসবুক থেকে
- ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তার কাছে যেয়ে
- পরিচিত ফ্রিল্যান্সার ভাইদের সহযোগিতায়
- ব্লগার ওয়েবসাইট থেকে
- বিভিন্ন রকমের ফেসবুক ফ্রিল্যান্সিং গ্রুপ থেকে
- বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স কিনে
- সরকারি ভাবে যুব উন্নয়ন সংস্থাই ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার বেশ কয়েকটি প্লাটফর্ম রয়েছে।আমি আপনাদের
সুবিধার খাতিরে নিচে সেই সাইটগুলো বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করছি।আশা
করি সম্পূর্ণ বিষয় ভালোভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর আপনি সমস্ত বিষয়ে সম্পর্কে
জানতে পারবেন।যেমন,
গুগল থেকেঃ
আপনি প্রথমে বেছে নিন আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন সেক্টরে কাজ করতে চান অথবা
শিখতে চান।এর পরবর্তীতে আপনি যে বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান সে বিষয় লিখে
গুগলে সার্চ করুন।গুগলে সার্চ করার পর গুগল আপনাকে আপনার কাঙ্খিত তথ্য প্রদান
করবে।এক কথায় বলতে গেলে আপনি শেখার জন্য গুগলে হাজার হাজার ওয়েবসাইট পেয়ে
যাবেন।
এর পরবর্তীতে আপনার যেই ওয়েবসাইটের তথ্য ভালো লাগে সেই ওয়েবসাইট দেখে ধীরে ধীরে
ধারণা নিতে শুরু কর আপনি যে সেক্টরে কাজ করতে চান।এর পরবর্তীতে, ধীরে ধীরে সেই
কাজগুলো শিখুন এবং খুবই সহজে গুগল থেকে তথ্য নিয়ে শুরু করে আপনার ফ্রিল্যান্সিং
ক্যারিয়ার।তবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে গেলে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য এবং পরিশ্রম দুইটি
করতে হবে তাহলে আপনি সফল হতে পারবেন।
ইউটিউব থেকেঃ
আমরা সকলেই জানি যে, ইউটিউব এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখান থেকে আমরা একদম ফ্রিতে যে
কোন তথ্য সম্পর্কে ধারণা পেতে পারি।সে ক্ষেত্রে আপনি গুগলে বিভিন্ন তথ্য পড়ে যদি
না শিখতে পারেন তাহলে আপনি ইউটিউব থেকে খুব সহজে শিখতে পারেন।আপনি ফ্রিল্যান্সিং
এর যে সেক্টর সম্পর্কে জানতে চান সেই সেক্টরের নাম লিখে ইউটিউবে সার্চ করুন।
এর পরবর্তীতে ইউটিউবে আপনাকে হাজার হাজার তথ্য ভিডিও আকারে উপস্থাপন
করবে।আপনি এর পরবর্তীতে সেই তথ্যগুলো দেখে ধীরে ধীরে শুরু করতে পারেন
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার।
UDEMY অনলাইন ওয়েবসাইট থেকেঃ
আপনি যদি গুগল অথবা ইউটিউব থেকে না শিখতে চান।আপনি যদি চান নির্দিষ্ট একটি অনলাইন
ওয়েবসাইট থেকে কিছু পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে তাহলে আপনার জন্য
অন্যতম অনলাইন ওয়েবসাইট প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে Udemy।আপনি খুব সহজে খুবই অল্প অর্থের
মাধ্যমে একদম প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সিং করতে যাবেন Udemy তে।
আর ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য উক্ত ওয়েবসাইটের ভিডিও কোর্স সবার থেকে সেরা বলে
আমার মনে হয়।তাই দেরি না করে খুবই অল্প অর্থ ব্যয় করে আপনার হাতে থাকা মোবাইল
ফোন দিয়ে শুরু করে দিন ফ্রিল্যান্সিং।
বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স কিনেঃ
আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন এবং ফ্রি অথবা কিছু
টাকা ব্যয় করে শিখতে চান তাহলে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের কোর্স পেয়ে যাবেন।তার
মধ্যে এমন কিছু কোর্স রয়েছে যেই কোর্সগুলো আপনি একদম ফ্রিতে পেয়ে যাবেন।আবার
এমন কিছু কোর্স রয়েছে যেগুলো আপনি স্বল্প অর্থ ব্যয় করে পেয়ে যাবেন।তাই আপনি
যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাহলে বিভিন্ন কোর্সের মাধ্যমে শিখতে
পারেন।
ফেসবুক থেকেঃ
ফেসবুক থেকেও আপনারা কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।কারণ যারা সফল হয় তারা
বিভিন্ন রকম ভাবে ফেসবুকে ভিডিও মার্কেটিং করে থাকে।সেই সব ভিডিও গুলো দেখলে তখন
আপনাদের আর তেমন কোন সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে না ভালো ইনকাম করতে পারবেন।তাহলে
আপনার কাছে একটি মোবাইল ফোন লাগবে সেটি দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ইনকাম করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তার কাছে যেয়েঃ
সাধারণত অনেক বড় ভাইয়েরা দেখবেন ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে তাদের
কাছে যেয়ে তখন আপনি একটু বলতে পারেন যে ভাই আমাকে একটু ফ্রিল্যান্সিং করা
শিখিয়ে দেন।কারণ ফ্রিল্যান্সিং করে যদি ভালো কাজ পাওয়া যায় বা যদি ভালো কাজ
হয় তাহলে কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই ইনকাম হওয়া শুরু হবে।
তাই আপনাদের বড় ভাই যারাই হোক না কেন তাদের আর পিছে ঘুরে দেখতে হবে না পিছনে
দেখতে হবে না।
পরিচিত ফ্রিল্যান্সার ভাইদের সহযোগিতায়ঃ
সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চায় তা অন্তত তাদের একজন করে ফ্রিল্যান্সার বড় ভাই
থাকে।সাধারণত তাদের সহযোগিতা নিয়ে আপনারা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।কারণ
তারা যদি ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতিষ্ঠিত হয় বা সফল হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে
ফ্রিল্যান্সিং করার দিক গুলো শিখিয়ে দেবে।তখন আপনি বাড়িতে বসে থেকে মোবাইল
দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
ব্লগার ওয়েবসাইট থেকেঃ
সাধারণত বিভিন্ন রকম ওয়েবসাইটে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখার বিভিন্ন
রকম উপায় গুলো জানিয়ে দেওয়া হয়ে থাকে।কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে কিন্তু আমরা
বিভিন্ন রকম উপায় এবং বিভিন্ন রকম নতুন নতুন টিপস খুব ভালোভাবে আপনাদের জানিয়ে
দিয়েছি।আপনারা শুধু ধৈর্য ধরে আমাদের ওয়েবসাইটে এসে আমাদের পুরা আর্টিকেলটি
ভালোভাবে পড়ে দেখে জেনে নেবেন তাহলেই আপনারা মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং
করতে পারবেন।
কিভাবে শিখবেন বা মোবাইল ফোন দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করবেন সব
কিন্তু ভালোভাবে জেনে যাবেন।
বিভিন্ন রকমের ফেসবুক ফ্রিল্যান্সিং গ্রুপ থেকেঃ
সাধারণত বিভিন্ন রকম ফেসবুক আছে সেগুলোতে কিন্তু বিভিন্ন রকমের ভিডিও বা বিভিন্ন
রকমের ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক কাজ কথাবার্তা আদান প্রদান করা হয়।তাইতো আপনারা যদি
ফেসবুক গ্রুপ থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান মোবাইল ফোন ব্যবহার করে তাহলে
অবশ্যই ভালোভাবে শিখতে পারবেন।কারণ ফেসবুক গ্রুপের মধ্যে একটি কারণ এটি থেকেও
আপনারা ভালো দিন শেষে কাজ শিখে ইনকাম করতে পারবেন মোবাইল ফোন দিয়ে।
সরকারি ভাবে যুব উন্নয়ন সংস্থাই ফ্রিল্যান্সিং শিখত পারবেনঃ
সাধারণত এখনকার দিনে কিন্তু সরকারি ভাবে ফ্রিল্যান্সিং শেখানো হয়ে থাকে।তবে
আপনাকে প্রাপ্তবয়স্ক হতে হবে আপনার এনআইডি কার্ড থাকতে হবে তাহলে আপনি যুব
উন্নয়ন সংস্থার মাধ্যমে কাছে গিয়ে কাজ শিখে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।তাইতো
অবশ্যই আপনারা প্রাপ্তবয়স্ক হলে যুব উন্নয়ন সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন তাহলে
অবশ্যই আপনাদের মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়ে ইনকাম করার পথ তারা বের
করে দেবে।
ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবো
সাধারণত আপনারা যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাহলে অবশ্যই কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং
শিখতে পারবেন।তবে ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবো এই বিষয়ে কোন তথ্য কিন্তু
আর্টিকেলের মধ্যে খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ আপনারা কিন্তু অনলাইনের
বিভিন্ন রকম প্লাটফর্ম গুলো আছে সেগুলো থেকে কাজ গুলো শিখতে পারেন।
তবে আপনারা যদি অনলাইনে অথবা অফলাইন যেকোন মাধ্যমে যে কোথাও যেয়ে ফ্রিল্যান্সিং
শিখতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনাদের পক্ষে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করা খুবই
সম্ভব হবে।তাছাড়া যদি মনে করেন এখানে যাব ওখানে যাব না তাহলে কিন্তু
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করা খুবই কঠিন হবে।কারণ অনলাইনে বা অফলাইন ইনকাম করতে গেলে
যে কোথাও যেতে হবে।
তবে আপনারা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো বা কি রকম ভাবে কোথায় যাবেন
যেয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:
অনলাইনের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শেখাঃ
সাধারণত অনলাইনের মাধ্যমে আপনারা যখন ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন তখন কিন্তু বাড়িতে
বসে থেকেই একটি ফোন এবং ফোনে নেট কানেকশন থাকলে কিন্তু শিখতে পারবেন।তবে যেসব
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ মোবাইল ব্যবহার করে সেই কাজগুলো শিখবেন তাহলে তখন দেখবেন যে
আপনারা বাড়িতে বসে থেকে মোবাইল ব্যবহার করে ইনকাম করতে পারছেন।
তবে এটি কি সেক্টরে মোবাইল ব্যবহার করে শেখানো হয় অনলাইন এর মাধ্যমে তা নিচে
জানিয়ে দেওয়া হলো:
- ইউটিউব এ বিভিন্ন রকমের ফ্রিল্যান্সিং কোর্সের ভিডিও দেওয়া থাকে সেই গুলো থেকে অনলাইনে কাজ শিখতে পারেন।
- তারপরে যেকোনো আইটি সেন্টারের মাধ্যমে কোর্স কিনে নিয়ে শিখতে পারেন।
- সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস থেকে আপনারা বিভিন্ন রকম ভাবে সাহায্য সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ খুঁজে শিখতে পারেন বা কাজ করতে পারেন।
- সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং এর উপর তাদের প্রচুর পরিমাণে অভিজ্ঞতা আছে তাদের থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আপনারা কাজ শিখতে পারেন।
অফলাইনের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজে শেখাঃ
সাধারণত বিভিন্ন রকমের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থাকে সেগুলোতে যেয়ে আপনারা
ফ্রিল্যান্সিং কাজ শিখতে পারেন।তাহলে তখন দেখবেন যে অফলাইনের মাধ্যমে
ফ্রিল্যান্সিং কাজ থেকে ইনকাম করতে পারছেন।তবে অফলাইনের মাধ্যমে কোথায় কোথায়
যেয়ে কাজ শিখবেন তা হলো:
- বিভিন্ন রকম ফ্রিল্যান্সিং একাডেমি বা আইটি সেন্টার আছে সেইগুলোতে যেয়ে আপনারা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখে ইনকাম করতে পারবেন।
- আবার বিভিন্ন রকম ফ্রিল্যান্সিং মেন্টর আছে যেমন ফ্রিল্যান্সিং করে সফলতা অর্জন করেছে এমন বড় ভাইদের কাছ থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।
- অফলাইনে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো শিখবেন এবং অনলাইনের মাধ্যমে সেগুলো প্র্যাকটিস করবেন।তাহলে দ্রুত যেকোন ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখতে পারবেন।
- তবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মার্কেট প্লেসের কাজগুলো সম্পর্কে সব নিয়ম-কানুন ভালোভাবে জেনে শুনে তারপরে কাজ শিখে কাজ করতে পারেন।
- তবে ফ্রিল্যান্সিং প্রতিদিন শিখা জরুরি বিষয় নয় ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে প্র্যাকটিস করাটা জরুরী বিষয়।
- আপনি যত বেশি ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে অনলাইন জগত নিয়ে প্র্যাকটিস করবেন তত কিন্তু দ্রুত আপনি শিখতে পারবেন এবং ইনকাম করতে পারবেন।
- তবে নিজস্ব নেটওয়ার্ক থেকে আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ভাইদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ফ্রিল্যান্সিং এর ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শিখতে পারেন।
তবে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করা হচ্ছে সব থেকে একটি ভালো বিষয়।কারণ বাড়িতে বসে
থেকে অনলাইনের মাধ্যমে মোবাইল ফোন ল্যাপটপ ডেক্সটপ কম্পিউটার ব্যবহার করে ইনকাম
করতে পারবেন।তাই ফ্রিল্যান্সিং শিখায় ইনকাম করা আপনার জীবনের প্রধান পেশা এবং
ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নিতে পারেন।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ফ্রি কোর্স
সাধারণত মোবাইল ব্যবহার করে আপনারা ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে সম্পূর্ণ
ফ্রিতেই শিখতে পারবেন।তাইতো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ফ্রি কোর্স সম্পর্কে
আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ ইউটিউব ফেসবুক থেকে বিভিন্ন রকমের
ভিডিও গুলো দেখে আপনারা ফ্রি কোর্স মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে সক্ষম হবে।
তবে মোবাইল দিয়ে ফিনান্সিং কিভাবে শিখবো এটি তেমন কোন চিন্তায় চিন্তিত হবেন
না।খুব সহজেই মোবাইল ব্যবহার করলে আপনারা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করতে পারবেন।আবার
মোবাইল দিয়ে কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।তবে মোবাইল দিয়ে
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে সম্পন্ন আপনারা ছোটখাটো কাজগুলো করতে
পারবেন।
তবে মোবাইল ফোন দিয়ে কিভাবে ফ্রি কোর্স গুলো আপনারা শিখবেন বা কোথায় পাবেন তা
নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:
- মোবাইল দিয়ে ইউটিউব থেকে ফ্রি কোর্স শিখতে পারবেন।
- মোবাইলে ফেসবুক থেকে ফ্রী কোর্স শিখতে পারবেন।
- মোবাইল দিয়ে বিভিন্ন রকম ভাবে ফ্রিতেই কোর্স শিখতে পারবেন।
- মোবাইল দিয়ে বিভিন্ন রকম ওয়েবসাইটের ফ্রিল্যান্সিং ফ্রি কোর্স শিখতে পারবেন।
- সাধারণত ফ্রিতেই আপনার মোবাইল ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে যেসব ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করা যায়
সাধারণত মোবাইল ব্যবহার করে আপনারা অনেক রকমের ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে
পারবেন।তাইতো মোবাইল দিয়ে যেসব ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করা যায় তা আপনাদের
খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ অনেক মানুষের শিখতে চাই নতুন অবস্থায়
মোবাইল দিয়ে কিন্তু তারা সঠিক দিকনির্দেশনা বা সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে।
কোনভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে তারা সক্ষম হয় না।তবে আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে
সবথেকে ভালো তথ্য ও আপনাদের জন্য দিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে আপনারা কিছুটা উপকৃত
হতে পারেন।তাইতো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো সেই সব রকমের তথ্য খুব
ভালো ভাবে দিয়ে দেওয়া হয়েছে আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে আপনারা ধৈর্য সহকারে পড়ে
দেখে জেনে নেবেন।
তাহলে তখন দেখবেন যে সব তথ্য খুব ভালোভাবে জানতে পারবেন।কারণ ফ্রিল্যান্সিং করতে
হলে বিভিন্ন রকমের বিষয় এবং বিভিন্ন রকমের ইনকাম টিপস গুলো জানা উচিত।সেই সব
রকমের তথ্য কিন্তু খুব ভালোভাবে এই আর্টিকেলের মধ্যে দিয়ে দেওয়া হয়েছে।আপনারা
ভালোভাবে ধৈর্য সহকারে পড়ে দেখে জেনে নেবেন তাহলেই মোবাইল ব্যবহার করে কি কি
ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন তা জানিয়ে দেওয়া হলো:
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
- ইউটিউবে ভিডিও মার্কেটিং করে আয়
- ফেসবুকে মোবাইল দিয়ে ভিডিও করে আয়
- facebook পেজ তৈরি করে ইনকাম
- facebook গ্রুপ থেকে ইনকাম
- মোবাইলের মাধ্যমে অনলাইনে ডাটা এন্ট্রি করে ইনকাম
- মোবাইল ব্যবহার করে বিভিন্ন রকমের প্রোডাক্ট কেনাবেচা করে ইনকাম।
- মোবাইল দিয়ে ফটো এডিটিং করে ইনকাম
- মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম
- ফেসবুক কোন হোয়াটসঅ্যাপ ইনস্টাগ্রাম টুইটার মার্কেটিং করে ইনকাম
- ক্যাপচা বা অনলাইনে সার্ভিস করে মোবাইল দিয়ে ইনকাম
- ই মেইল মার্কেটিং করে ইনকাম
- বিভিন্ন রকমের এড দেখে গেম খেলে ভিডিও দেখে ইনকাম
- গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম
- বিভিন্ন রকমের লেখা টাইপিং করে ইনকাম
- CPA মার্কেটিং করে আয়
- আর্টিকেল রাইটিং করে আয়
- ওয়েব ডিজাইন এর কাজ করে আয়
- গ্রাফিক ডিজাইন এর কাজ করে আয়
- ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ করে আয়
- সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার এর কাজ করে আয়
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
- কাস্টমার সাপোর্ট করে আয়
- অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয়
- ট্রান্সলেশন এর কাজ করে আয়
- Instagram মার্কেটিং করে আয়
- লিড জেনারেশন বিজনেস করে আয়
- অন্যের বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয় ইত্যাদি
আপনি চাইলে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে উপরের দেখানো সমস্ত কাজগুলি
অনায়াসে করতে পারবেন।তাইতো আপনারা এই কাজগুলো অবশ্যই শিখে এবং দেখে রাখতে
পারেন।তাহলে তখন দেখবেন যে পরবর্তীতে আপনাদের আর তেমন কোন সমস্যার মধ্যে করতে হবে
না।কারণ এই কাজগুলো আপনারা মোবাইল ফোন দিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে করে টাকা ইনকাম
করতে পারবেন নিশ্চিন্তে।
তারপরে কিন্তু আপনারা ইনকাম করতে পারবেন।তাইতো শিখা বিষয়ক তথ্য এবং কোন কোন
বিষয়ে ইনকাম দ্রুত হবে তারা সবকিছু মধ্যে ভালোভাবে দিয়ে দেওয়া হয়েছে আপনারা
ধৈর্য সহকারে পড়ে দেখে জেনে নেবেন।
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
আগে আমাদের মধ্যে এমন একটি সময় ছিল যে সময়গুলোতে যদি আমরা যে কোন কিছু বিষয়ে
জানতে চাইতাম তখন আমাদের বিভিন্ন জায়গায় প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হতো সে বিষয়গুলো
জানার ক্ষেত্রে।কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে মানুষ অনলাইনের উপর
নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে।তাইতো ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো তা জানানো হয়েছে।
তার সাথে সাথে ইন্টারনেটের ব্যবহারও বৃদ্ধি পেয়েছে।যার কারণে এখন মানুষকে যে কোন
বিষয় সম্পর্কে জানতে আর কোন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হয় না।শুধুমাত্র ইন্টারনেট
ব্যবহার করে মানুষ যে কোন বিষয়ে যাবতীয় তথ্য জানতে পারে।ঠিক তেমনি একটি
প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং।আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা খুঁজে পান না যে,
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব।
তবে ফ্রিল্যান্সিং শেখার আগে আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয়ে সম্পর্কে জানতে
হবে।অর্থাৎ আপনি যেই বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করবেন সেই বিষয়ে অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞান
থাকাটা খুবই জরুরী।তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি সফল হতে পারবেন।তাই আপনি
ফ্রিল্যান্সিং এর যেই সেক্টরে বেছে নিন না কেন আপনাকে সেই সেক্টর সম্পর্কে আগে
ভালোভাবে জানতে হবে।
দ্বিতীয়ত এই বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান সে বিষয়ে বেশ কিছু ধারনা নেওয়ার পর
অবশ্যই সাধারণভাবে একটি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে।এক কথায় বলতে গেলে প্রশিক্ষণ
নিলে বেশ কয়েকটি জিনিস সম্পর্কে আপনি ধারণা পাবেন।যেমন,
- আপনি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন অনলাইনে।
- ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য কোন ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলো ভালো।
- ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন সাইটে কিভাবে কাজ খুঁজবেন।
- কাজগুলো সম্পন্ন করার বিভিন্ন কৌশল।
- কাজ করার সঠিক নিয়ম।
- কিভাবে একজন দক্ষ ফ্রিলেন্সার হবেন ইত্যাদি।
অর্থাৎ আপনি যদি একটি সঠিক প্রশিক্ষণ সেন্টারে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন তাহলে আপনি
অনায়াসে উপরের বিষয়গুলো সম্পর্কে এক্সপার্ট হয়ে যাবেন।এতে করে আপনি খুব দ্রুত
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সফলতা অর্জন করতে পারবেন এবং ভালো পরিমানে অর্থ উপার্জন
করতে পারবেন।তাই ফ্রিল্যান্সিং এর সফলতা অর্জন করতে প্রশিক্ষণ নেওয়া খুবই জরুরী।
অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব
সাধারণত আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা কোন ধরনের অফলাইন প্রশিক্ষণ ছাড়া
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে চাই।অর্থাৎ আপনি যদি অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে
চান তাহলে বিভিন্ন অনলাইন কোর্সে ভর্তি হতে পারেন অথবা নিচের দেখানো প্লাটফর্ম
গুলি থেকে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সকল তথ্য নিতে পারেন।তবে কিভাবে অনলাইনে
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব তা নিচে জানানো হলো যেমন,
- গুগলের মাধ্যমে, এক কথায় আপনি প্রথমে যে বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে ইচ্ছুক সেই বিষয়টি বেছে নিয়ে গুগল থেকে আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য সংগ্রহ করে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারে।
- ইউটিউব থেকে, আপনি চাইলে আপনার ফ্রিল্যান্সিংয়ের পছন্দের সেক্টরটি বেঁচে নিয়ে ইউটিউব থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।
- এছাড়াও আপনি যদি অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাহলে আপনার জন্য তিনটি ওয়েবসাইট রয়েছে।যেমন, Udemy, lynda.com এবং khanacademy.org।
আপনি চাইলে অনায়াসে এই তিনটি ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে শুরু করতে পারেন আপনার
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার।তবে, উপরের দেখানো তিনটি ওয়েবসাইটের মধ্যে কোন কোন
ওয়েবসাইটে আপনি ফ্রি ক্লাস পেয়ে যাবেন আবার কোন কোন ওয়েবসাইটে খুবই অল্প টাকার
বিনিময়ে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো তা জানেবেন।
যদি আপনি দক্ষ হন এবং যেকোনো জিনিস খুব তাড়াতাড়ি বুঝে যান এবং যে বিষয়ে
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান সে বিষয়ে আগে থেকে কিছু ধারণা রয়েছে তাহলে অনলাইন
থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।তবে আপনার যদি কোন বেসিক ধারণা না থাকে তাহলে
আমার মতে একটি অফলাইন আইটি সেন্টারে প্রশিক্ষণ নিয়ে একদম বেসিক থেকে শেখায়
ভালো।
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার কেমন
আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখার আগে আপনাকে জানতে হবে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার
কেমন।শুরুতেই বলি ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি সেক্টর যার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে
বিভিন্ন উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।আর এই ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা হলো আপনি
আপনার ইচ্ছামত কাজ করতে পারবেন।অর্থাৎ সহজ কথাই বলতে গেলে আপনার যখন ভালো লাগবে
তখন কাজ করলেন যখন লাগবে না তখন কাজ করলেন না।
আরো পড়ুনঃ অংক করে টাকা ইনকাম করার উপায় ১০টি
যদি বলি ফ্রিল্যান্সিং এর ক্যারিয়ারের কথা তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এর ক্যারিয়ার
আপনার জন্য পারফেক্ট।তার কারণ হচ্ছে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন তাহলে আপনাকে
কারো আন্ডারে কাজ করতে হবে না।আপনি নিজেই নিজের কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন।বর্তমানে
সময়ে দেশ এবং দেশের বাহিরে বিভিন্ন মানুষ ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়ে নিজের
ক্যারিয়ার গড়ে তুলছেন এবং মোটা অংকের অর্থ উপার্জন করছেন।
গবেষণায় দেখা গেছে ২০৩০ সালের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর প্রায় 200 গুন
বৃদ্ধি পাবে।চলুন এবার দেখে নিই ফ্রিল্যান্সিং এর কিছু সুবিধা,,
- কাজের স্বাধীনতা।
- সময়ের স্বাধীনতা।
- বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করার সুযোগ।
- নিজের বেতন নিজে তৈরি করা।
- আপনি চাইলে আপনার টিম তৈরি করেও কাজ করতে পারেন।
- আপনার ইচ্ছা মত কাজ করতে পারবেন।
- পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।
সর্বশেষ আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে অবশ্যই
আপনাকে প্রচুর পরিশ্রম এবং প্রচুর সময় ব্যয় করতে হবে।তার কারণ হচ্ছে আপনি যদি
এই সেক্টরে ধৈর্য ধরে না থাকেন তাহলে এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনি টিকে থাকতে
পারবেন না।যদি এই সেক্টরে ধৈর্য ধরে একবার নিজের পরিচিতি গড়ে তুলতে পারেন তাহলে
আপনি অনায়াসে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।তাই অযথা সময় ব্যয় না করে
ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলুন।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি
বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন কাজ রয়েছে।যে কাজগুলো করে ঘরে বসেই খুব
সহজে পৃথিবীর বিভিন্ন মানুষ অর্থ উপার্জন করছেন।মূলত ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত
পেশা অর্থাৎ আপনার যখন মন চাইবে যখন ভালো লাগবে তখন আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে
পারবেন।ফ্রিল্যান্সিং করতে আপনাকে কারো আন্ডারে কাজ করতে হবে না।অর্থাৎ আপনি
নিজেই নিজের কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে বিভিন্ন সেক্টর আছে যে সেক্টরগুলোতে আপনি আপনার ইচ্ছামত
কাজ করতে পারবেন।চলুন এবার দেখে নিই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি এবং
ফ্রিল্যান্সিংয়ের কয়েকটি সেক্টর যেগুলোতে আপনি অনায়াসে কাজ করতে পারবেন,,
- ডিজিটাল মার্কেটিং।
- গ্রাফিক্স ডিজাইন।
- কনটেন্ট রাইটিং।
- ডাটা এন্ট্রি।
- প্রোগ্রামিং এন্ড টেক।
- ভিডিও এডিটিং।
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট।
- ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট।
- সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার।
- একাউন্টিং।
উপরে দেখানো সেক্টরগুলোতে কাজ করে আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে
পারেন।আপনি উপরে লেখাগুলো সেক্টরে কাজ করার জন্য বিভিন্ন প্রকারের আইটি সেন্টারে
বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি হতে পারেন অথবা আপনি চাইলে ইউটিউব দেখে কাজগুলো শিখে নিতে
পারেন।মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো তা সম্পর্কে সব তথ্য জানানো
হয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিং কেন করা উচিত
ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা এবং এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনি ঘরে বসে অর্থ
উপার্জন করতে পারবেন।এক কথায় বলতে গেলে বেকারত্ব তা দূর করার একটি মাধ্যম
ফ্রিল্যান্সিং।আর ফ্রিল্যান্সিং আপনি পড়াশোনার পাশাপাশি অথবা আপনার অন্যান্য
চাকরি করার পাশাপাশি করতে পারবেন।তবে ফ্রিল্যান্সিং কেন করা উচিত তা আপনাদের
জানানো হবে।
আরো পড়ুনঃ অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা কিভাবে করবেন
আর ফ্রিল্যান্সিং করতে আপনাকে কারো আন্ডারে কাজ করতে হয় না।অর্থাৎ এটি একটি
মুক্ত পেশা আপনার যখন মন চাবে আপনি তখন করতে পারবেন।এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে
আপনি নিজেই নিজের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এবং বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানির সাথে
কাজও করতে পারবেন।বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন মানুষ তাদের ছোটখাটো ব্যবসা দেখাশোনা
করার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করে তাদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছেন।
যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর দক্ষ হন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে
কাজ করে আপনি আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।সর্বশেষ,আশা করি বুঝতে পেরেছেন
ফ্রিল্যান্সিং কেন করার উচিত।কারণ এই সেক্টরে আপনি অবসর সময়ে বিভিন্ন কাজ করতে
পারবেন।তাই অযথা সময় না নষ্ট করে ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে
তুলুন।
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে এই কথা বলতে গেলে।যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং
ইউটিউব দেখে শিখতে পারেন তাহলে হয়তো আপনার তেমন টাকা ব্যয় হবে না।সে ক্ষেত্রে
আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করে কনটেন্ট রাইটিং করতে চান।তাহলে আপনার একটা ডোমেন
এবং একটি হোস্টিং হলেই আপনি কন্টেন্ট রাইটিং করে ইনকাম করতে পারবেন।
সে ক্ষেত্রে আপনি যদি বিভিন্ন আইটি প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন
কোর্স করতে চান তাহলে বাংলাদেশের জনপ্রিয় বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং আইটি সেন্টার
রয়েছে।সেই আইটি সেন্টারগুলোতে আপনি ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার মতো ভর্তি হলে তারা
আপনাকে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সিং হিসাবে গড়ে তুলবে।তাহলে আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কি পরিমান টাকা লাগে।
আপনি যদি কোন ভাল একটা আইটি সেন্টারে ভর্তি হন তাহলে হয়তো একটু বেশি টাকা ভর্তি
ফ্রি দিতে হতে পারে।সর্বশেষ আপনি ঘরে বসে না থেকে আপনার পড়াশোনা অথবা অবসরে
ফ্রিল্যান্সিং করে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলুন।
ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি
দেখেন শুরু হতে একটা কথা বলি যে ফ্রিল্যান্সিং হলো একটি মুক্ত পেশা।আপনি আপনার
অবসর সময় অথবা লেখাপড়ার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জন করতে
পারবেন।এবার যদি আপনাকে বলি ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি এই সম্পর্কে তাহলে
ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ,, অর্থাৎ আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকেন এই
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর আপনাকে এত কিছু দিবে যে আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন না।
সে ক্ষেত্রে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ে দক্ষ হতে পারেন এবং এই সেক্টরে টিকে থাকতে
পারেন তাহলে খুব ভালো অংকের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।দেখেন আপনি যখন
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন তখন হয়তো আপনার আয় খুব বেশি পরিমাণে হবে না।তখন যদি
আপনি এই সেক্টর থেকে আপনার কাজ করা বাদ দিয়ে দেন তাহলে কিন্তু হবে না।
কিন্তু আপনি যদি এই সেক্টরে ধৈর্য ধরে টিকে থাকেন তাহলে যতদিন যাবে তত আপনার আয়
বৃদ্ধি হতে থাকবে এবং একটা সময় যে আপনার আয় এত পরিমাণে বেড়ে যাবে যে আপনি
নিজেই বিশ্বাস করতে পারবেন না।চলুন এবার জেনে নিই আপনি একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার
হয়ে নিজের ওয়েবসাইট বাদে কোন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করতে পারবেন।নিজে সেই
মার্কেটপ্লেসগুলোর নাম প্রকাশ করা হলো,,
- আপওয়ার্ক (Upwork)।
- ফাইভার (Fiverr)।
- ফ্রিল্যান্সার ডট কম (Freelancer.com)।
সর্বশেষ আপনি যদি আপনার অবসর সময়ে বসে না থেকে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর আপনার জন্য উত্তম।তাই পড়াশোনা অথবা চাকরি পাশাপাশি
ফ্রিল্যান্সিং করে আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে তুলুন।
ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কাজের চাহিদা বেশি
সাধারণত আপনারা যদি ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সর্বপ্রথম আগে জানতে হবে
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কাজের চাহিদা বেশি।কারণ
আপনারা যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজগুলো ভালোভাবে না জানেন তাহলে কিন্তু আপনারা কোন
ভাবেই বুঝতে পারবেন না।কোন সেক্টরে কাজ বেশি হয় এবং কোন সেক্টরে কাজ কম হয়।
তবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে অবশ্যই আপনাদের মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে
শিখব এই বিষয়গুলো ভালোভাবে জেনে রাখা উচিত।তাহলে পরবর্তীতে তেমন কোন সমস্যার
মধ্যে আর পড়বেন না ভালোভাবে ইনকাম করতে পারবেন।তবে মোবাইল দিয়ে
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো তার সব তথ্য আপনাদের জানা উচিত।তাইতো কোন সেক্টর
গুলোতে করে ভালো ইনকাম করা যায় তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো
- Web design
- 3D animation
- Content writing
- Virtual assistance
- Translation
- Graphic design
- Search Engine optimization
- Digital marketing
- Social media marketing
- Video editing
- Mobile app development
- Web development
আমি উপরে আপনাদের সুবিধার খাতিরে বেশ কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের নাম উল্লেখ
করেছি।আর মূলত ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সবচেয়ে বেশি চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলো হচ্ছে
ওপরের দেখানো কাজগুলো।তবে আপনার যদি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে তোলার স্বপ্ন
থাকে।তাহলে আপনি অবশ্যই উপরের দেখানো।
কাজের মধ্যে থেকে আপনার পছন্দের কাজ অথবা আপনি যেটাতে বেশি আগ্রহী অথবা যেটা
আপনার কাছে সহজ মনে হয় সেইটা বাছাই করে শুরু করতে পারেন আপনার ফ্রিল্যান্সিং
ক্যারিয়ার।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় সাইট
আপনারা তো ধরেন ফ্রিল্যান্সিং শিখে ফেলছেন কিন্তু আপনি খুঁজে পাচ্ছেন না কোথায়
এখন আপনি কাজ শুরু করবেন।তাইতো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় সাইট গুলো
সম্পর্কে আপনাদের জানানো হলো।আমি নিচে কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট তুলে
ধরলাম।যেইগুলোতে আপনি অনায়াসে একাউন্ট তৈরি করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর গুরুত্বপূর্ণ কথা
আপনি যদি চিন্তাভাবনা করে থাকেন যে, আপনি আপনার নিজের উপার্জন নিজেই করবেন এবং
কারো আন্ডারে কাজ করবেন না তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন।আর আপনাকে
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার আগে অবশ্যই কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা নিতে
হবে।এক কথায় আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকতে চান তাহলে আপনাকে যথেষ্ট
পরিমাণে পরিশ্রম এবং ধৈর্য ধারণ করতে হবে।
যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকতে চান তাহলে অবশ্যই ধৈর্য ধারণ করতে
হবে।আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ে সাফল্য অর্জন করতে চান তাহলে পরিশ্রম এবং ধৈর্য
দুইটি ধারণ করতে হবে।আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, অনলাইনে উপার্জন করতে অবশ্যই ধৈর্য
এবং পরিশ্রমের প্রয়োজন।যদি ভেবে থাকেন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অল্প কয়েকদিনের
মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করবেন তাহলে আপনি কখনোই পারবেন না।
কারণ একজন সফল ফ্রিল্যান্সার তিনি যিনি প্রচুর পরিমাণে পরিশ্রম এবং তার সাথে সাথে
ধৈর্য ধারণ করে থাকে।তাইতো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর গুরুত্বপূর্ণ কথা আপনাদের জানানো হলো।আর যারা পরিশ্রম করে তারা সফলতা অর্জন করে।তাই মোবাইল
দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো পুরো আর্টিকেলটি পড়ে জেনে নিন।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে সাধারণ জিজ্ঞাসা FAQ
প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সিং এ টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?
উত্তরঃফাইভার।
প্রশ্নঃমোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায়?
উত্তরঃ হ্যাঁ অবশ্যই শেখা যায়।
প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে সহজ কাজ কোনটি?
উত্তরঃ কন্টেন্ট রাইটিং।
প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সিং এ সফল হতে কত সময় লাগে?
উত্তরঃ মূলত ফ্রিল্যান্সিং এর সফল নির্ভর করে ধৈর্য এবং পরিশ্রম এর ওপর। সে
ক্ষেত্রে কারো ছয় মাস লাগতে পারে আবার কারো এক বছরের বেশিও লাগতে পারে।
প্রশ্নঃUpwork করে কি আয় করা যায়?
উত্তরঃ একটি ভালো প্রোফাইল এবং আপনার কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে অবশ্যই আয় করতে
পারবেন।
প্রশ্নঃআপ ওয়ার্ক এর কি অ্যাপ আছে?
উত্তরঃ হ্যাঁ অবশ্যই। গুগল প্লে স্টোর অথবা অ্যাপেল হলে অ্যাপ স্টোর থেকে
অনায়াসে ডাউনলোড করতে পারেন।
প্রশ্নঃএকজন ফ্রিল্যান্সারের কাজ কি?
উত্তরঃএকজন স্বাধীন ঠিকাদার যিনি প্রতি-কাজ বা প্রতি-টাস্ক ভিত্তিতে নির্দিষ্ট
অর্থ উপার্জন করায় একজন ফ্রিল্যান্সারের মূল কাজ।
প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সিং এর অর্থ কি?
উত্তরঃ মূলত এটি এক ধরনের পেশা, আরো সহজ ভাষায় বলতে গেলে ইন্টারনেট সংযোগ
ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করায় ফ্রিল্যান্সিং।
প্রশ্নঃUpwork এর অসুবিধা কি কি?
উত্তরঃ প্রচুর পরিমাণে প্রতিযোগিতা করতে হয়।
প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সিং ভালো নাকি খারাপ?
উত্তরঃ ফ্রিল্যান্সিং অর্থ উপার্জনের পাশাপাশি আপনাদের আত্মবিশ্বাস দ্বিগুণ
পরিমাণে বাড়িয়ে দেয়। তাহলে আপনারা ভেবে নিন ফ্রিল্যান্সিং ভালো না খারাপ।
প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সার কি বিশ্বস্ত সাইট?
উত্তরঃFreelancer.com.
প্রশ্নঃবাংলাদেশে কোন ফ্রিল্যান্সিং দক্ষতার চাহিদা বেশি?
উত্তরঃওয়েব ডেভেলপমেন্ট।
প্রশ্নঃভবিষ্যতে কোন ফ্রিল্যান্সিং দক্ষতার চাহিদা বেশি?
উত্তরঃওয়েব ডেভেলপমেন্ট দক্ষতা।
প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সিং এ বাংলাদেশের অবস্থান কত?
উত্তরঃ অষ্টম।
প্রশ্নঃফ্রিল্যান্স অনলাইন কাজ কি?
উত্তরঃ সহজ ভাষায় বলতে গেলে এটি এক ধরনের আত্মকর্মসংস্থান।
প্রশ্নঃআপওয়ার্কে কপিরাইটার কত টাকা আয় করে?
উত্তরঃ প্রতি ঘন্টায় ১৯ থেকে ৪৫ ডলার পর্যন্ত।
শেষ মন্তব্য । মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
এই সম্পন্ন পোস্টটি জুড়ে আমি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং
ফ্রিল্যান্সিং এর সমস্ত বিষয় আপনাদের মাঝে খুব সহজ আকারে উপস্থাপন করার চেষ্টা
করেছি।তাইতো ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে তখন আপনাদের আমাদের পুরো আর্টিকেলটি
ভালোভাবে পড়ে দেখে জেনে নেওয়া উচিত।
কারণ মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখে
কিভাবে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করবেন তার সব রকমের খুঁটিনাটি তথ্য কিন্তু খুব
ভালোভাবে এই আর্টিকেলের মধ্যে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।সাধারণত মোবাইল কিন্তু খুবই
সমস্যায় আপনারা মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে সক্ষম হন।
আশা করি এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্যটি আমাদের এই
পোষ্টের মাধ্যমে পেয়ে গেছেন।এই সম্পূর্ণ পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে
অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য পেতে
ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url